ঢাকা ০৩:৪৫ অপরাহ্ন, সোমবার, ০৭ জুলাই ২০২৫, ২৩ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

১ যুগ পর নিবন্ধন ফিরে পেল জামায়াতে ইসলামী

  • ডেস্ক রিপোর্টঃ
  • আপডেট সময় ১০:৪৫:৪৮ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১ জুন ২০২৫
  • ৫৪০ বার পড়া হয়েছে

এবার রাজনৈতিক দল হিসেবে জামায়াতে ইসলামীর বাতিল হওয়া নিবন্ধন ফিরিয়ে দিতে নির্দেশ দিয়েছেন আপিল বিভাগ। নির্বাচন কমিশনকে অবিলম্বে এই নির্দেশনা বাস্তবায়ন করতে বলা হয়েছে।

আজ রোববার (১ জুন) সকালে প্রধান বিচারপতি ড. সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বে ৪ বিচারপতির আপিল বেঞ্চ এ রায় ঘোষণা করেন। এ সংক্রান্ত হাইকোর্টের রায় বাতিল করে দেশের সর্ব্বোচ আদালত এ রায় দেন।

এদিকে আদালতে জামায়াতের পক্ষে ছিলেন ব্যারিস্টার এহসান আবদুল্লাহ সিদ্দিক, ব্যারিস্টার ইমরান আবদুল্লাহ সিদ্দিক, অ্যাডভোকেট মোহাম্মদ শিশির মনির, ব্যারিস্টার নাজিব মোমেন, ব্যরিস্টার মীর আহমেদ বিন কাশেম।

এই রায়ের পর জামায়াতের আমির ডা. শফিকুর রহমান ফেসবুকে আলহামদুলিল্লাহ লিখে পোস্ট করেছেন। সবশেষ আপিল শুনানিতে নির্বাচন কমিশনের আইনজীবী আদালতকে বলেন, জামায়াতকে নিবন্ধন দেওয়ার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায়ের অপেক্ষায় তারা।

সেদিন ইসির আইনজীবী আদালতকে আরও জানান, সুপ্রিম কোর্টের প্রশাসনিক সিদ্ধান্তের পর ইসির প্রতীকের তালিকা থেকে দাঁড়িপাল্লা প্রতীক বাদ দেয়া হয়েছে। নিবন্ধন ফিরে পেলে অন্যপ্রতীক বেছে নিতে হবে দলটিকে।

যদিও জামায়াতের আইনজীবী বলছেন, দাঁড়িপাল্লাকে রাজনৈতিক দল প্রতীক হিসেবে ব্যবহার করতে পারবে না এটি আদালতের কোনো রায় নয়। সে কারণে দাঁড়িপাল্লা প্রতীক পেতে জামায়াতের কোনো বাধা নেই।

এক রিট আবেদন নিষ্পত্তি করে ২০১৩ সালের ১ আগস্ট জামায়াতে ইসলামীর নিবন্ধন বাতিল ও অবৈধ ঘোষণা করে রায় দেন হাইকোর্ট। এরপর ২০১৮ সালের ৭ ডিসেম্বর জামায়াতে ইসলামীর নিবন্ধন বাতিল করে প্রজ্ঞাপন জারি করে নির্বাচন কমিশন (ইসি)।

জনপ্রিয় সংবাদ

ইয়েমেনের বন্দর ও বিদ্যুৎকেন্দ্রে ইসরায়েলের ভয়াবহ হামলা, পাল্টা ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়ল ইয়েমেন

১ যুগ পর নিবন্ধন ফিরে পেল জামায়াতে ইসলামী

আপডেট সময় ১০:৪৫:৪৮ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১ জুন ২০২৫

এবার রাজনৈতিক দল হিসেবে জামায়াতে ইসলামীর বাতিল হওয়া নিবন্ধন ফিরিয়ে দিতে নির্দেশ দিয়েছেন আপিল বিভাগ। নির্বাচন কমিশনকে অবিলম্বে এই নির্দেশনা বাস্তবায়ন করতে বলা হয়েছে।

আজ রোববার (১ জুন) সকালে প্রধান বিচারপতি ড. সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বে ৪ বিচারপতির আপিল বেঞ্চ এ রায় ঘোষণা করেন। এ সংক্রান্ত হাইকোর্টের রায় বাতিল করে দেশের সর্ব্বোচ আদালত এ রায় দেন।

এদিকে আদালতে জামায়াতের পক্ষে ছিলেন ব্যারিস্টার এহসান আবদুল্লাহ সিদ্দিক, ব্যারিস্টার ইমরান আবদুল্লাহ সিদ্দিক, অ্যাডভোকেট মোহাম্মদ শিশির মনির, ব্যারিস্টার নাজিব মোমেন, ব্যরিস্টার মীর আহমেদ বিন কাশেম।

এই রায়ের পর জামায়াতের আমির ডা. শফিকুর রহমান ফেসবুকে আলহামদুলিল্লাহ লিখে পোস্ট করেছেন। সবশেষ আপিল শুনানিতে নির্বাচন কমিশনের আইনজীবী আদালতকে বলেন, জামায়াতকে নিবন্ধন দেওয়ার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায়ের অপেক্ষায় তারা।

সেদিন ইসির আইনজীবী আদালতকে আরও জানান, সুপ্রিম কোর্টের প্রশাসনিক সিদ্ধান্তের পর ইসির প্রতীকের তালিকা থেকে দাঁড়িপাল্লা প্রতীক বাদ দেয়া হয়েছে। নিবন্ধন ফিরে পেলে অন্যপ্রতীক বেছে নিতে হবে দলটিকে।

যদিও জামায়াতের আইনজীবী বলছেন, দাঁড়িপাল্লাকে রাজনৈতিক দল প্রতীক হিসেবে ব্যবহার করতে পারবে না এটি আদালতের কোনো রায় নয়। সে কারণে দাঁড়িপাল্লা প্রতীক পেতে জামায়াতের কোনো বাধা নেই।

এক রিট আবেদন নিষ্পত্তি করে ২০১৩ সালের ১ আগস্ট জামায়াতে ইসলামীর নিবন্ধন বাতিল ও অবৈধ ঘোষণা করে রায় দেন হাইকোর্ট। এরপর ২০১৮ সালের ৭ ডিসেম্বর জামায়াতে ইসলামীর নিবন্ধন বাতিল করে প্রজ্ঞাপন জারি করে নির্বাচন কমিশন (ইসি)।