ঢাকা ১১:৩৯ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৩ জুন ২০২৫, ৩০ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

“ভারত চায় না প্রতিবেশীদের সঙ্গে সদ্ভাব”—রিজভীর বক্তব্যে সারজিস আলমের পূর্ণ সমর্থন

বিএনপির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী ভারতের বিরুদ্ধে তীব্র সমালোচনা করে বলেছেন, “ভারত কখনোই প্রতিবেশী দেশগুলোর সঙ্গে সদ্ভাব বজায় রাখতে চায় না।” এই বক্তব্যের প্রতি সমর্থন জানিয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) এর উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম

রোববার (৮ জুন) সন্ধ্যায় সারজিস আলম সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে রিজভীর বক্তব্যসংবলিত একটি ফটোকার্ড শেয়ার করেন। তার ক্যাপশনে তিনি লিখেন:

“দেশের স্বার্থে যেকোনো যৌক্তিক বক্তব্যে আমাদের পূর্ণ সমর্থন থাকবে।”


রিজভীর বক্তব্য:
সম্প্রতি এক রাজনৈতিক আলোচনা সভায় রিজভী অভিযোগ করেন,

“ভারত বাংলাদেশকে অস্থিতিশীল রাখতে চায়। তারা পরিকল্পিতভাবে সীমান্ত দিয়ে পুশ-ইন করছে, পণ্য পরিবহনে নিষেধাজ্ঞা দিচ্ছে এবং সীমান্তে বাংলাদেশি নাগরিকদের হত্যা করছে। জেলেদের সঙ্গেও অমানবিক আচরণ করছে।”

তিনি আরও বলেন,

“এটি একটি দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনার অংশ, যার লক্ষ্য বাংলাদেশকে রাজনৈতিকভাবে দুর্বল করে ফেলা।”


রাজনৈতিক প্রতিক্রিয়া ও বিশ্লেষণ:
রিজভীর এই বক্তব্য ঘিরে রাজনৈতিক অঙ্গনে নতুন করে আলোচনা শুরু হয়েছে। বিরোধী দলগুলোর নেতারা একে “দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষার আহ্বান” হিসেবে দেখলেও, ক্ষমতাসীন দলের পক্ষ থেকে তা এখনো কোনোভাবে প্রতিক্রিয়া আসেনি।

জনপ্রিয় সংবাদ

জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচন নয়”—তারেক-ইউনূস বৈঠক নিয়ে প্রতিক্রিয়া দিলেন এনসিপি নেতা হাসনাত আবদুল্লাহ

“ভারত চায় না প্রতিবেশীদের সঙ্গে সদ্ভাব”—রিজভীর বক্তব্যে সারজিস আলমের পূর্ণ সমর্থন

আপডেট সময় ১২:০২:৩৫ অপরাহ্ন, সোমবার, ৯ জুন ২০২৫

বিএনপির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী ভারতের বিরুদ্ধে তীব্র সমালোচনা করে বলেছেন, “ভারত কখনোই প্রতিবেশী দেশগুলোর সঙ্গে সদ্ভাব বজায় রাখতে চায় না।” এই বক্তব্যের প্রতি সমর্থন জানিয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) এর উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম

রোববার (৮ জুন) সন্ধ্যায় সারজিস আলম সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে রিজভীর বক্তব্যসংবলিত একটি ফটোকার্ড শেয়ার করেন। তার ক্যাপশনে তিনি লিখেন:

“দেশের স্বার্থে যেকোনো যৌক্তিক বক্তব্যে আমাদের পূর্ণ সমর্থন থাকবে।”


রিজভীর বক্তব্য:
সম্প্রতি এক রাজনৈতিক আলোচনা সভায় রিজভী অভিযোগ করেন,

“ভারত বাংলাদেশকে অস্থিতিশীল রাখতে চায়। তারা পরিকল্পিতভাবে সীমান্ত দিয়ে পুশ-ইন করছে, পণ্য পরিবহনে নিষেধাজ্ঞা দিচ্ছে এবং সীমান্তে বাংলাদেশি নাগরিকদের হত্যা করছে। জেলেদের সঙ্গেও অমানবিক আচরণ করছে।”

তিনি আরও বলেন,

“এটি একটি দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনার অংশ, যার লক্ষ্য বাংলাদেশকে রাজনৈতিকভাবে দুর্বল করে ফেলা।”


রাজনৈতিক প্রতিক্রিয়া ও বিশ্লেষণ:
রিজভীর এই বক্তব্য ঘিরে রাজনৈতিক অঙ্গনে নতুন করে আলোচনা শুরু হয়েছে। বিরোধী দলগুলোর নেতারা একে “দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষার আহ্বান” হিসেবে দেখলেও, ক্ষমতাসীন দলের পক্ষ থেকে তা এখনো কোনোভাবে প্রতিক্রিয়া আসেনি।