ঢাকা ০৩:৪০ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১০ জুলাই ২০২৫, ২৬ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

মুরাদনগরে প্রবাসীর স্ত্রীকে ধর্ষণ: রাজধানী থেকে প্রধান আসামি গ্রেপ্তার, ভিডিও ছড়ানোয় আরও ৪ জন আটক

  • ডেস্ক রিপোর্টঃ
  • আপডেট সময় ০৯:৫৭:১৩ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২৯ জুন ২০২৫
  • ৫৫৯ বার পড়া হয়েছে

কুমিল্লার মুরাদনগরে প্রবাসীর স্ত্রীর উপর বর্বর ধর্ষণের ঘটনায় প্রধান অভিযুক্ত ফজর আলীকে রাজধানী ঢাকার সায়েদাবাদ এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। ধর্ষণের পর ঘটনার ভিডিও ধারণ করে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে দেওয়ার অভিযোগে আরও চারজনকে আটক করা হয়েছে।

রোববার (২৯ জুন) সকালে কুমিল্লা জেলা পুলিশ সুপার নাজির আহমেদ খান স্বাক্ষরিত এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন—

ফজর আলী (ধর্ষণের মূল অভিযুক্ত)

অনিক, সুমন, রমজান ও বাবু — যারা ধর্ষণের ভিডিও ধারণ ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে তা ছড়িয়ে দেওয়ার সঙ্গে জড়িত।

সবাই মুরাদনগর উপজেলার রামচন্দ্রপুর দক্ষিণ ইউনিয়নের পাঁচকিত্তা গ্রামের বাসিন্দা।

পুলিশ জানায়, ঘটনার পর থেকেই আসামিরা পলাতক ছিল। প্রযুক্তির সহায়তায় তাদের অবস্থান শনাক্ত করে অভিযান চালানো হয়। রাজধানী ঢাকার সায়েদাবাদ এলাকা থেকে ফজর আলীকে গ্রেপ্তার করা হয়, পরে তার দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে বাকি চারজনকেও আটক করা হয়।

এ ঘটনায় এলাকায় চরম উত্তেজনা বিরাজ করছে। ভুক্তভোগী পরিবার এবং স্থানীয়রা অপরাধীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি করেছেন। জেলা পুলিশের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, মামলাটি গুরুত্বের সঙ্গে তদন্ত করে অপরাধীদের দ্রুত আইনের আওতায় আনা হবে।

 

জনপ্রিয় সংবাদ

“হাসিনা চ্যাপ্টার ক্লোজড”—ঝিনাইদহে এনসিপি নেতা হাসনাত আব্দুল্লাহর বক্তব্যে উত্তেজনা

মুরাদনগরে প্রবাসীর স্ত্রীকে ধর্ষণ: রাজধানী থেকে প্রধান আসামি গ্রেপ্তার, ভিডিও ছড়ানোয় আরও ৪ জন আটক

আপডেট সময় ০৯:৫৭:১৩ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২৯ জুন ২০২৫

কুমিল্লার মুরাদনগরে প্রবাসীর স্ত্রীর উপর বর্বর ধর্ষণের ঘটনায় প্রধান অভিযুক্ত ফজর আলীকে রাজধানী ঢাকার সায়েদাবাদ এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। ধর্ষণের পর ঘটনার ভিডিও ধারণ করে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে দেওয়ার অভিযোগে আরও চারজনকে আটক করা হয়েছে।

রোববার (২৯ জুন) সকালে কুমিল্লা জেলা পুলিশ সুপার নাজির আহমেদ খান স্বাক্ষরিত এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন—

ফজর আলী (ধর্ষণের মূল অভিযুক্ত)

অনিক, সুমন, রমজান ও বাবু — যারা ধর্ষণের ভিডিও ধারণ ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে তা ছড়িয়ে দেওয়ার সঙ্গে জড়িত।

সবাই মুরাদনগর উপজেলার রামচন্দ্রপুর দক্ষিণ ইউনিয়নের পাঁচকিত্তা গ্রামের বাসিন্দা।

পুলিশ জানায়, ঘটনার পর থেকেই আসামিরা পলাতক ছিল। প্রযুক্তির সহায়তায় তাদের অবস্থান শনাক্ত করে অভিযান চালানো হয়। রাজধানী ঢাকার সায়েদাবাদ এলাকা থেকে ফজর আলীকে গ্রেপ্তার করা হয়, পরে তার দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে বাকি চারজনকেও আটক করা হয়।

এ ঘটনায় এলাকায় চরম উত্তেজনা বিরাজ করছে। ভুক্তভোগী পরিবার এবং স্থানীয়রা অপরাধীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি করেছেন। জেলা পুলিশের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, মামলাটি গুরুত্বের সঙ্গে তদন্ত করে অপরাধীদের দ্রুত আইনের আওতায় আনা হবে।