ঢাকা বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান শহীদদের রক্তস্নাত আত্মত্যাগকে জাতির চেতনার কেন্দ্রবিন্দু হিসেবে চিহ্নিত করে বলেছেন—এখন সময় এসেছে একটি প্রকৃত গণতান্ত্রিক সরকার প্রতিষ্ঠার, যা শহীদদের প্রতি কৃতজ্ঞতার যথার্থ প্রতিফলন হবে।
গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রব্যবস্থার জন্য ‘শহীদদের আত্মদান বৃথা যেতে দেওয়া যাবে না’ উল্লেখ করে তিনি বলেন, “স্বৈরাচারী শাসনের অন্ধকারে হারিয়ে যাওয়া সেই গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনাই আজকের জাতীয় কর্তব্য।”
তারেক রহমান তার বার্তায় দেশের সব রাজনৈতিক দলকে একযোগে কাজ করার আহ্বান জানিয়ে বলেন, “দেশের ভবিষ্যৎ সুদৃঢ় করতে হলে পারস্পরিক মতপার্থক্য ভুলে গিয়ে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে। শহীদদের আত্মার শান্তি এবং জাতির কল্যাণে আমাদের একসঙ্গে পথ হাঁটতে হবে।”
তিনি আরও বলেন, “এই লড়াই শুধু একটি রাজনৈতিক পরিবর্তনের জন্য নয়—এটি জাতির আত্মমর্যাদা রক্ষার সংগ্রাম।”
রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের মতে, তারেক রহমানের এই বার্তা চলমান রাজনৈতিক অস্থিরতার মধ্যে নতুন আশাবাদের দিগন্ত খুলে দিয়েছে। শহীদদের সম্মান, গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ এবং একটি কল্যাণমুখী রাষ্ট্র নির্মাণের আকাঙ্ক্ষায় জাতিকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার ডাক দিয়েছেন তিনি।