ভোলার বোরহানউদ্দিন উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক মাফরুজা সুলতানা প্রশ্ন তুলেছেন, জামায়াত ইসলামী গত ১৬ বছরে জনগণের জন্য কোনো কল্যাণমূলক কাজ না করলেও তারা কিভাবে দাঁড়িপাল্লা প্রতীক নিয়ে ভোট চাইতে পারে। তিনি বলেন, “জামায়াত কাউকে সাবান–মাস্ক কিছুই দেয়নি। অথচ শিক্ষার্থীদের উপবৃত্তি, বিধবা ভাতা, বয়স্ক ভাতা—এসব সুবিধা বিএনপি সরকারই চালু করেছিল।”
মঙ্গলবার বোরহানউদ্দিনের হাসাননগর ইউনিয়নে এক উঠান বৈঠকে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। তিনি ভোলা-২ আসনে ধানের শীষের প্রার্থী হাফিজ ইব্রাহিমের স্ত্রী।
১৯৭১ সালের প্রসঙ্গ টেনে মাফরুজা সুলতানা বলেন, “জামায়াত তিন লাখ মা–বোনের সম্ভ্রমহানি ঘটিয়েছে, ত্রিশ লাখ মানুষের হত্যার পেছনে ইন্ধন জুগিয়েছে—এ ইতিহাস কেউ ভুলে যাবে না।” তিনি আরও বলেন, জামায়াত স্বাধীনতার পক্ষে ছিল না, ১৯৯০-এর আন্দোলনে বা সাম্প্রতিক গণঅভ্যুত্থানেও তাদের উপস্থিতি ছিল না, যা ‘মুনাফেকির চরিত্র’ প্রকাশ করে।
তিনি উপস্থিত নারী ভোটারদের উদ্দেশে বলেন, “২০০১ সাল থেকে আপনারা হাফিজ ইব্রাহিমকে এমপি বানিয়েছেন, এবারও ধানের শীষে ভোট দিয়ে তাকে বিজয়ী করবেন।”





















