ঢাকা ০৮:৫৩ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১১ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ২৭ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগের দাবিতে শায়খ আহমাদুল্লাহর প্রশ্ন

  • ডেস্ক রিপোর্টঃ
  • আপডেট সময় ০৮:৩৬:৪০ অপরাহ্ন, বুধবার, ৩ সেপ্টেম্বর ২০২৫
  • ৫৬৩ বার পড়া হয়েছে

প্রখ্যাত ইসলামি স্কলার শায়খ আহমাদুল্লাহ সরকার দেশের প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলোতে বিশেষায়িত ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগের দাবিতে সরকারের প্রতি প্রশ্ন তুলেছেন। তিনি ফেসবুকে পোস্টে লিখেছেন, কেন প্রাথমিক বিদ্যালয়ে গানের শিক্ষক নিয়োগ প্রজ্ঞাপন জারি করা হলো, অথচ দীর্ঘদিন ধরে জনগণের দাবি থাকা ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ বাস্তবায়িত হয়নি।

শায়খ আহমাদুল্লাহ লিখেছেন, দেশের অধিকাংশ অভিভাবক সন্তানকে গানের শিক্ষক চান না বরং প্রাইভেট ধর্মীয় শিক্ষক রাখেন বা সন্তানকে মক্তবে পাঠান। যদি বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক থাকত, তাহলে অভিভাবকদের অতিরিক্ত খরচ এবং ঝামেলা কমে যেত এবং শিক্ষার্থীর সময়ও বাঁচত।

তিনি আরও উল্লেখ করেছেন, রাষ্ট্র প্রাথমিক শিক্ষায় বছরে হাজার কোটি টাকা ব্যয় করলেও শিক্ষার মান অবনতির দিকে যাচ্ছে। অভিভাবকদের আস্থা হারাচ্ছে প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলোতে, অপরদিকে কিশোর গ্যাং-এর মতো অপরাধ বাড়ছে। এ পরিস্থিতিতে শিক্ষার মান উন্নয়ন ও নৈতিক শিক্ষার প্রতি গুরুত্বারোপ করা প্রয়োজন।

শায়খ আহমাদুল্লাহ সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন, গণআকাঙ্ক্ষা উপেক্ষা করে বিদেশি সংস্কৃতি চাপিয়ে দেয়ার প্রথা বন্ধ করতে এবং দেশের মানুষ যে শিক্ষানীতি চায়, সেটি বাস্তবায়ন করতে।

জনপ্রিয় সংবাদ

ডাকসু নির্বাচনে শিবিরের জয়ে অভিনন্দন জানিয়ে পোস্ট, পরে সরাল পাকিস্তান জামায়াত

প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগের দাবিতে শায়খ আহমাদুল্লাহর প্রশ্ন

আপডেট সময় ০৮:৩৬:৪০ অপরাহ্ন, বুধবার, ৩ সেপ্টেম্বর ২০২৫

প্রখ্যাত ইসলামি স্কলার শায়খ আহমাদুল্লাহ সরকার দেশের প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলোতে বিশেষায়িত ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগের দাবিতে সরকারের প্রতি প্রশ্ন তুলেছেন। তিনি ফেসবুকে পোস্টে লিখেছেন, কেন প্রাথমিক বিদ্যালয়ে গানের শিক্ষক নিয়োগ প্রজ্ঞাপন জারি করা হলো, অথচ দীর্ঘদিন ধরে জনগণের দাবি থাকা ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ বাস্তবায়িত হয়নি।

শায়খ আহমাদুল্লাহ লিখেছেন, দেশের অধিকাংশ অভিভাবক সন্তানকে গানের শিক্ষক চান না বরং প্রাইভেট ধর্মীয় শিক্ষক রাখেন বা সন্তানকে মক্তবে পাঠান। যদি বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক থাকত, তাহলে অভিভাবকদের অতিরিক্ত খরচ এবং ঝামেলা কমে যেত এবং শিক্ষার্থীর সময়ও বাঁচত।

তিনি আরও উল্লেখ করেছেন, রাষ্ট্র প্রাথমিক শিক্ষায় বছরে হাজার কোটি টাকা ব্যয় করলেও শিক্ষার মান অবনতির দিকে যাচ্ছে। অভিভাবকদের আস্থা হারাচ্ছে প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলোতে, অপরদিকে কিশোর গ্যাং-এর মতো অপরাধ বাড়ছে। এ পরিস্থিতিতে শিক্ষার মান উন্নয়ন ও নৈতিক শিক্ষার প্রতি গুরুত্বারোপ করা প্রয়োজন।

শায়খ আহমাদুল্লাহ সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন, গণআকাঙ্ক্ষা উপেক্ষা করে বিদেশি সংস্কৃতি চাপিয়ে দেয়ার প্রথা বন্ধ করতে এবং দেশের মানুষ যে শিক্ষানীতি চায়, সেটি বাস্তবায়ন করতে।