ঢাকা ১০:২৭ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৯ অক্টোবর ২০২৫, ১৪ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

নর্থ সাউথে পবিত্র কুরআন অবমাননায় জাতির ক্ষোভ, দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি আজহারীর

  • ডেস্ক রিপোর্টঃ
  • আপডেট সময় ০৮:১৮:২২ অপরাহ্ন, রবিবার, ৫ অক্টোবর ২০২৫
  • ৯৮৭ বার পড়া হয়েছে

সাম্প্রতিক সময়ে নর্থ-সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ে পবিত্র কুরআন অবমাননার যে ঘটনা ঘটেছে তা অত্যন্ত ন্যাক্কারজনক। এ ঘটনা দেশের ধর্মপ্রাণ মানুষের মনে গভীর ক্ষোভের সৃষ্টি করেছে। ইতিপূর্বে একই বিশ্ববিদ্যালয়ে, হাদিসের উদাহরণ দেয়ার কারণে শিক্ষকের বহিষ্কার দেখেছে গোটা দেশ! এগুলো বিচ্ছিন্ন কোনো ঘটনা প্রবাহ নয় বরং কাঠামোগত ইসলাম বি* দ্বে *ষের উদাহরণ। কেউ মানসিক ভারসাম্যহীন হলে, মানসিক হাসপাতালে যাবে। অথবা যাবে রিহ‍্যাব সেন্টারে। সে বিশ্ববিদ্যালয়ে কেন? দেশের এই ক্রান্তিকালে কেউ সুযোগ নিয়ে পরিকল্পিতভাবে দা * ঙ্গা-হা*ঙ্গামা লাগাতে চাচ্ছে কি না— সেটাও খতিয়ে দেখতে হবে। এটা দেশকে অশান্ত করার একটি নীলনকশার অংশও হতে পারে। নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের অমুসলিম শিক্ষার্থীদেরও উচিত এর কঠোর প্রতিবাদ জানানো। কুরআন এসেছে গোটা মানবজাতির হেদায়েত হিসেবে। কোন ধর্মগ্রন্থের অবমাননাই আমরা বরদাশত করব না। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের উচিত পবিত্র কুরআন অবমাননাকারী এই নরাধমকে অনতিবিলম্বে বহিষ্কার করা। অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের কাছে এই কু * লাঙ্গা *রের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানাই; যাতে ভবিষ্যতে কেউ এমন দুঃসাহস দেখানোর স্পর্ধা না দেখায়। প্রতিবাদ কর্মসূচী ছাড়াও, আগামী এক মাস নর্থ-সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ে বিশুদ্ধ কুরআন তিলাওয়াত কর্মসূচী, কুরআন স্টাডি সার্কেল, কুরআনের অনুবাদ ও তাফসির বিতরণ কর্মসূচী পালন করা যেতে পারে। আমাদের প্রতিবাদ কেবল ঘৃণায় নয়, দায়িত্বশীলতায় হোক। ইসলাম বি * দ্বে *ষের প্রতিটি পদক্ষেপে আমরা ইসলামের সুমহান আদর্শকে সর্বত্র ছড়িয়ে দেব ইনশাআল্লাহ। তারা তাদের মুখের ফুঁৎকারে আল্লাহর জ‍্যোতিকে নিভিয়ে দিতে চায়। অথচ আল্লাহর ফায়সালা হলো— তিনি তাঁর জ‍্যোতিকে পূর্ণরূপে বিকশিত করবেন। অবিশ্বাসীদের কাছে তা যতোই অসহনীয় হোক না কেন। [সূরা আস সফ: ৮]

জনপ্রিয় সংবাদ

বিএনপির আমলে দেশ তিনবার দুর্নীতিতে প্রথম হয়েছিল: পীর সাহেব চরমোনাই

নর্থ সাউথে পবিত্র কুরআন অবমাননায় জাতির ক্ষোভ, দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি আজহারীর

আপডেট সময় ০৮:১৮:২২ অপরাহ্ন, রবিবার, ৫ অক্টোবর ২০২৫

সাম্প্রতিক সময়ে নর্থ-সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ে পবিত্র কুরআন অবমাননার যে ঘটনা ঘটেছে তা অত্যন্ত ন্যাক্কারজনক। এ ঘটনা দেশের ধর্মপ্রাণ মানুষের মনে গভীর ক্ষোভের সৃষ্টি করেছে। ইতিপূর্বে একই বিশ্ববিদ্যালয়ে, হাদিসের উদাহরণ দেয়ার কারণে শিক্ষকের বহিষ্কার দেখেছে গোটা দেশ! এগুলো বিচ্ছিন্ন কোনো ঘটনা প্রবাহ নয় বরং কাঠামোগত ইসলাম বি* দ্বে *ষের উদাহরণ। কেউ মানসিক ভারসাম্যহীন হলে, মানসিক হাসপাতালে যাবে। অথবা যাবে রিহ‍্যাব সেন্টারে। সে বিশ্ববিদ্যালয়ে কেন? দেশের এই ক্রান্তিকালে কেউ সুযোগ নিয়ে পরিকল্পিতভাবে দা * ঙ্গা-হা*ঙ্গামা লাগাতে চাচ্ছে কি না— সেটাও খতিয়ে দেখতে হবে। এটা দেশকে অশান্ত করার একটি নীলনকশার অংশও হতে পারে। নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের অমুসলিম শিক্ষার্থীদেরও উচিত এর কঠোর প্রতিবাদ জানানো। কুরআন এসেছে গোটা মানবজাতির হেদায়েত হিসেবে। কোন ধর্মগ্রন্থের অবমাননাই আমরা বরদাশত করব না। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের উচিত পবিত্র কুরআন অবমাননাকারী এই নরাধমকে অনতিবিলম্বে বহিষ্কার করা। অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের কাছে এই কু * লাঙ্গা *রের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানাই; যাতে ভবিষ্যতে কেউ এমন দুঃসাহস দেখানোর স্পর্ধা না দেখায়। প্রতিবাদ কর্মসূচী ছাড়াও, আগামী এক মাস নর্থ-সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ে বিশুদ্ধ কুরআন তিলাওয়াত কর্মসূচী, কুরআন স্টাডি সার্কেল, কুরআনের অনুবাদ ও তাফসির বিতরণ কর্মসূচী পালন করা যেতে পারে। আমাদের প্রতিবাদ কেবল ঘৃণায় নয়, দায়িত্বশীলতায় হোক। ইসলাম বি * দ্বে *ষের প্রতিটি পদক্ষেপে আমরা ইসলামের সুমহান আদর্শকে সর্বত্র ছড়িয়ে দেব ইনশাআল্লাহ। তারা তাদের মুখের ফুঁৎকারে আল্লাহর জ‍্যোতিকে নিভিয়ে দিতে চায়। অথচ আল্লাহর ফায়সালা হলো— তিনি তাঁর জ‍্যোতিকে পূর্ণরূপে বিকশিত করবেন। অবিশ্বাসীদের কাছে তা যতোই অসহনীয় হোক না কেন। [সূরা আস সফ: ৮]