গত রবিবার (২৬ অক্টোবর) বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞান অনুষদের মাঠে আয়োজিত প্রতিবাদ সভায় বললেন নিহত ছাত্রনেতা জুবায়েদের বাবা মোবারক হোসাইন,
“আমার ছেলে জুবায়েদকে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে পাঠিয়েছিলাম একটা ডিগ্রি অর্জনের জন্য, কিন্তু সে এখন আমার বাড়িতে লাশ হয়ে ফিরে এসেছে। আমার স্বপ্ন কবরে চলে গেছে।”
তাঁর একমাত্র দাবি —
“আপনাদের কাছে একটাই চাওয়া: আমার ছেলের হত্যাকারীর যেন দ্রুত বিচার হয়। এ ছাড়া আমার আর কিছু চাওয়ার নেই।”
এ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য রেজাউল করিম, ট্রেজারার সাবিনা শরমীন, রেজিস্ট্রার শেখ গিয়াসউদ্দিন, শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক রইছ্ উদদীন, ছাত্রদলের সভাপতি রাকিবুল ইসলাম রাকিব ও অন্যান্য নেতারা।
উপাচার্য রেজাউল করিম বলেন,
“হাসিব দেশকে স্বৈরাচার মুক্তির জন্য ভূমিকা রেখেছে। তার সেই লক্ষ্য পূরণ করতে আমাদের এগিয়ে যেতে হবে। একই সাথে জুবায়েদের মৃত্যুর সঠিক বিচার সুনিশ্চিত করতে হবে। এতে তার আত্মা, পরিবার সকলেই শান্তি পাবে।”
তদন্ত বিষয়ক তথ্য তুলে ধরলে দেখা যায় —
বিষয়টি ‘ত্রিভুজ প্রেমের’ কারণে সংঘটিত হতে পারে বলেছে পুলিশ।
মামলায় তিনজনকে আসামি করে অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে এবং ঘটনাকারীদের গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
হত্যাকাণ্ড ঘটে ১৯ অক্টোবর বিকেলে রাজধানীর বংশালে ‘রৌশান ভিলা’ এলাকায়।










