ঢাকা ০৪:১২ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ০১ নভেম্বর ২০২৫, ১৬ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

৪০ দিন নিয়মিত নামাজ আদায়কারী শিশুদের পুরস্কার হিসেবে ছাগল দিল মসজিদ কমিটি

  • ডেস্ক রিপোর্টঃ
  • আপডেট সময় ০৯:১৮:৩৪ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৩১ অক্টোবর ২০২৫
  • ৫২৬ বার পড়া হয়েছে

 

 

 

রাজবাড়ীর কালুখালী উপজেলার সুর্য্যদিয়া গ্রামের সূর্য্যদিয়া দাখিল মাদ্রাসা জামে মসজিদে অনুষ্ঠিত হয়েছে এক ব্যতিক্রমধর্মী আয়োজন। ৪০ দিন একটানা পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা শিশুদের হাতে পুরস্কার হিসেবে তুলে দেওয়া হয়েছে ছাগল।

 

 

মসজিদ কমিটি ও স্থানীয় মুসল্লিদের সহযোগিতায় আয়োজিত এই ধর্মীয় প্রতিযোগিতায় অংশ নেয় বহু শিশু। শুক্রবার জুমার নামাজ শেষে যেসব শিশু নিয়মিতভাবে ৪০ দিন নামাজ আদায় করেছে, তাদের হাতে ছাগল তুলে দেন আয়োজকরা। এছাড়াও, অংশগ্রহণকারী অন্যান্য শিশুদেরকেও উৎসাহমূলক পুরস্কার প্রদান করা হয়।

 

স্থানীয় মুসল্লি ও আয়োজকদের মতে, এ ধরনের উদ্যোগ শিশুদের মধ্যে ইসলামি মূল্যবোধ ও নামাজের প্রতি আগ্রহ বাড়াবে, পাশাপাশি সমাজের নেতিবাচক প্রভাব থেকে তাদের দূরে রাখবে।

 

অনুষ্ঠানে মসজিদ কমিটির ক্যাশিয়ার মো. রফিকুল ইসলাম ঘোষণা দেন, সূর্য্যদিয়া গ্রামের যেসব শিশু নিয়মিত নামাজ পড়বে এবং বিদ্যালয়ে ১ থেকে ১০-এর মধ্যে রোল ধরে রাখতে পারবে, তাদেরকে প্রতি জানুয়ারি মাসে পুরস্কৃত করা হবে।

 

 

 

গ্রামের শিক্ষা ও ধর্মীয় উন্নয়নে অবদান রেখে চলেছে স্থানীয় তরুণ সংগঠন “সূর্য্যদিয়া সূর্য্যতরুণ ফাউন্ডেশন”, যারা শিশুদের ধর্মীয় ও সামাজিক বিকাশে কাজ করছে নিরলসভাবে।

ফ্যাসিবাদবিরোধী আসিফ মাহমুদও এখন ফ্যাসিস্ট-লুটপাটকারী: তারেক রহমান

৪০ দিন নিয়মিত নামাজ আদায়কারী শিশুদের পুরস্কার হিসেবে ছাগল দিল মসজিদ কমিটি

আপডেট সময় ০৯:১৮:৩৪ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৩১ অক্টোবর ২০২৫

 

 

 

রাজবাড়ীর কালুখালী উপজেলার সুর্য্যদিয়া গ্রামের সূর্য্যদিয়া দাখিল মাদ্রাসা জামে মসজিদে অনুষ্ঠিত হয়েছে এক ব্যতিক্রমধর্মী আয়োজন। ৪০ দিন একটানা পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা শিশুদের হাতে পুরস্কার হিসেবে তুলে দেওয়া হয়েছে ছাগল।

 

 

মসজিদ কমিটি ও স্থানীয় মুসল্লিদের সহযোগিতায় আয়োজিত এই ধর্মীয় প্রতিযোগিতায় অংশ নেয় বহু শিশু। শুক্রবার জুমার নামাজ শেষে যেসব শিশু নিয়মিতভাবে ৪০ দিন নামাজ আদায় করেছে, তাদের হাতে ছাগল তুলে দেন আয়োজকরা। এছাড়াও, অংশগ্রহণকারী অন্যান্য শিশুদেরকেও উৎসাহমূলক পুরস্কার প্রদান করা হয়।

 

স্থানীয় মুসল্লি ও আয়োজকদের মতে, এ ধরনের উদ্যোগ শিশুদের মধ্যে ইসলামি মূল্যবোধ ও নামাজের প্রতি আগ্রহ বাড়াবে, পাশাপাশি সমাজের নেতিবাচক প্রভাব থেকে তাদের দূরে রাখবে।

 

অনুষ্ঠানে মসজিদ কমিটির ক্যাশিয়ার মো. রফিকুল ইসলাম ঘোষণা দেন, সূর্য্যদিয়া গ্রামের যেসব শিশু নিয়মিত নামাজ পড়বে এবং বিদ্যালয়ে ১ থেকে ১০-এর মধ্যে রোল ধরে রাখতে পারবে, তাদেরকে প্রতি জানুয়ারি মাসে পুরস্কৃত করা হবে।

 

 

 

গ্রামের শিক্ষা ও ধর্মীয় উন্নয়নে অবদান রেখে চলেছে স্থানীয় তরুণ সংগঠন “সূর্য্যদিয়া সূর্য্যতরুণ ফাউন্ডেশন”, যারা শিশুদের ধর্মীয় ও সামাজিক বিকাশে কাজ করছে নিরলসভাবে।