ঢাকা ০৫:৫৭ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ০৪ নভেম্বর ২০২৫, ১৯ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

মেহেরপুর-১ আসনের বিএনপি মনোনিত প্রার্থী মাসুদ অরুনকে ফোন দিয়ে শুভেচ্ছা জানালেন জামায়াতের দলীয় প্রার্থী তাজউদ্দিন খান

  • ডেস্ক রিপোর্টঃ
  • আপডেট সময় ১১:৫১:৪৭ অপরাহ্ন, সোমবার, ৩ নভেম্বর ২০২৫
  • ৫৩৬ বার পড়া হয়েছে

 

আসন্ন ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচনকে ঘিরে প্রচারণা যখন প্রতিযোগিতাপূর্ণ হয়ে উঠছে, তখন নির্বাচনী সৌহার্দ্যের উদাহরণ তৈরি করলেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর মেহেরপুর-১ আসনের মনোনীত প্রার্থী ও মেহেরপুর জেলা জামায়াতের আমীর মো. তাজউদ্দীন খান।

 

সোমবার (৩ নভেম্বর) সন্ধ্যায় মো. তাজউদ্দীন খান ফোনে মাসুদ অরুনের সাথে কথা বলেন এবং বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল-বিএনপি’র নির্বাচনী প্রার্থী হওয়ায় শুভেচ্ছা ও শুভকামনা জানান।

 

এসময় দুই প্রার্থীই শান্তিপূর্ণ ও অবাধ নির্বাচনী পরিবেশ নিশ্চিত করা এবং মেহেরপুরের উন্নয়নের স্বার্থে দুই প্রার্থী এক হয়ে কাজ করার প্রত্যাশা ব্যক্ত করেন।

 

এ ঘটনার পর স্থানীয় রাজনৈতিক মহল এবং ভোটারদের মধ্যে ইতিবাচক আলোচনা তৈরি হয়েছে। অনেকেই মনে করছেন, প্রতিদ্বন্দ্বিতা থাকলেও প্রতিপক্ষের প্রতি সম্মান প্রদর্শন রাজনৈতিক সংস্কৃতিকে শক্তিশালী করবে এবং শান্তিপূর্ণ নির্বাচনী পরিবেশ গড়ে তুলতে ভূমিকা রাখবে।

জনপ্রিয় সংবাদ

আফগানিস্তানে ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ২৭, আহত ৫৩০

মেহেরপুর-১ আসনের বিএনপি মনোনিত প্রার্থী মাসুদ অরুনকে ফোন দিয়ে শুভেচ্ছা জানালেন জামায়াতের দলীয় প্রার্থী তাজউদ্দিন খান

আপডেট সময় ১১:৫১:৪৭ অপরাহ্ন, সোমবার, ৩ নভেম্বর ২০২৫

 

আসন্ন ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচনকে ঘিরে প্রচারণা যখন প্রতিযোগিতাপূর্ণ হয়ে উঠছে, তখন নির্বাচনী সৌহার্দ্যের উদাহরণ তৈরি করলেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর মেহেরপুর-১ আসনের মনোনীত প্রার্থী ও মেহেরপুর জেলা জামায়াতের আমীর মো. তাজউদ্দীন খান।

 

সোমবার (৩ নভেম্বর) সন্ধ্যায় মো. তাজউদ্দীন খান ফোনে মাসুদ অরুনের সাথে কথা বলেন এবং বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল-বিএনপি’র নির্বাচনী প্রার্থী হওয়ায় শুভেচ্ছা ও শুভকামনা জানান।

 

এসময় দুই প্রার্থীই শান্তিপূর্ণ ও অবাধ নির্বাচনী পরিবেশ নিশ্চিত করা এবং মেহেরপুরের উন্নয়নের স্বার্থে দুই প্রার্থী এক হয়ে কাজ করার প্রত্যাশা ব্যক্ত করেন।

 

এ ঘটনার পর স্থানীয় রাজনৈতিক মহল এবং ভোটারদের মধ্যে ইতিবাচক আলোচনা তৈরি হয়েছে। অনেকেই মনে করছেন, প্রতিদ্বন্দ্বিতা থাকলেও প্রতিপক্ষের প্রতি সম্মান প্রদর্শন রাজনৈতিক সংস্কৃতিকে শক্তিশালী করবে এবং শান্তিপূর্ণ নির্বাচনী পরিবেশ গড়ে তুলতে ভূমিকা রাখবে।