ঢাকা ০৩:১৪ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১১ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ২৬ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সংগীত শিক্ষক নিয়োগে তীব্র নিন্দা মাওলানা আজহারীর

  • ডেস্ক রিপোর্টঃ
  • আপডেট সময় ০৮:৩০:৪১ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৪ সেপ্টেম্বর ২০২৫
  • ৫৪৯ বার পড়া হয়েছে

সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নতুন দুটি পদ—সংগীত ও শারীরিক শিক্ষা—সৃষ্টি করে শিক্ষক নিয়োগে নতুন বিধিমালা জারি করেছে সরকার। তবে ইসলাম ধর্ম শিক্ষক নিয়োগ না দিয়ে সংগীত শিক্ষক নিয়োগের ঘোষণায় তীব্র নিন্দা জানিয়েছেন ইসলামিক স্কলার মাওলানা মিজানুর রহমান আজহারী।

৪ সেপ্টেম্বর দুপুর ২টা ৪৯ মিনিটে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে তিনি এক পোস্টে এই সিদ্ধান্তকে অবিবেচনাপ্রসূত হিসেবে উল্লেখ করে নিন্দা জানান। মাওলানা আজহারী বলেন, সরকার প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ইসলাম ধর্ম শিক্ষক নিয়োগের দীর্ঘদিনের অভিভাবক চাহিদাকে উপেক্ষা করেছে এবং অযাচিতভাবে সংগীত শিক্ষক নিয়োগের ঘোষণা দিয়েছে।

তিনি আরও লিখেছেন, “মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ এই দেশে প্রাথমিক স্তরে ইসলাম শিক্ষার জন্য বিশেষায়িত ধর্মীয় শিক্ষক নেই। এটি অত্যন্ত দুঃখজনক। অথচ সংগীতের মতো বিষয়কে প্রাধান্য দিয়ে ডেডিকেটেড শিক্ষক নিয়োগ স্পষ্টতই জনআকাঙ্ক্ষার পরিপন্থী। আমরা আমাদের সন্তানদের বিশ্বাস ও মূল্যবোধের নিরাপত্তা চাই।”

জনপ্রিয় সংবাদ

ডাকসু নির্বাচনে শিবিরের জয়ে অভিনন্দন জানিয়ে পোস্ট, পরে সরাল পাকিস্তান জামায়াত

প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সংগীত শিক্ষক নিয়োগে তীব্র নিন্দা মাওলানা আজহারীর

আপডেট সময় ০৮:৩০:৪১ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৪ সেপ্টেম্বর ২০২৫

সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নতুন দুটি পদ—সংগীত ও শারীরিক শিক্ষা—সৃষ্টি করে শিক্ষক নিয়োগে নতুন বিধিমালা জারি করেছে সরকার। তবে ইসলাম ধর্ম শিক্ষক নিয়োগ না দিয়ে সংগীত শিক্ষক নিয়োগের ঘোষণায় তীব্র নিন্দা জানিয়েছেন ইসলামিক স্কলার মাওলানা মিজানুর রহমান আজহারী।

৪ সেপ্টেম্বর দুপুর ২টা ৪৯ মিনিটে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে তিনি এক পোস্টে এই সিদ্ধান্তকে অবিবেচনাপ্রসূত হিসেবে উল্লেখ করে নিন্দা জানান। মাওলানা আজহারী বলেন, সরকার প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ইসলাম ধর্ম শিক্ষক নিয়োগের দীর্ঘদিনের অভিভাবক চাহিদাকে উপেক্ষা করেছে এবং অযাচিতভাবে সংগীত শিক্ষক নিয়োগের ঘোষণা দিয়েছে।

তিনি আরও লিখেছেন, “মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ এই দেশে প্রাথমিক স্তরে ইসলাম শিক্ষার জন্য বিশেষায়িত ধর্মীয় শিক্ষক নেই। এটি অত্যন্ত দুঃখজনক। অথচ সংগীতের মতো বিষয়কে প্রাধান্য দিয়ে ডেডিকেটেড শিক্ষক নিয়োগ স্পষ্টতই জনআকাঙ্ক্ষার পরিপন্থী। আমরা আমাদের সন্তানদের বিশ্বাস ও মূল্যবোধের নিরাপত্তা চাই।”