ঢাকা ১০:২৭ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৯ অক্টোবর ২০২৫, ১৪ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

শোকজের প্রতিক্রিয়ায় যা জানালেন সিলেটের ডিসি সারওয়ার আলম

  • ডেস্ক রিপোর্টঃ
  • আপডেট সময় ০৩:১৬:১১ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২৫
  • ৬৭৯ বার পড়া হয়েছে

সিলেটের জেলা প্রশাসক (ডিসি) মো. সারওয়ার আলম ও অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (শিক্ষা ও আইসিটি) নুরের জামানের বিরুদ্ধে কারণ দর্শানোর নোটিশ (শোকজ) জারি করেছেন সিলেটের সিনিয়র সহকারী জজ সদর আদালত।

১১ সেপ্টেম্বর আদালতে দায়ের করা এক মামলার প্রেক্ষিতে এই নোটিশ জারি হয়। মামলাটি খাজাঞ্চিবাড়ি ইন্টারন্যাশনাল স্কুল অ্যান্ড কলেজের দুই সিনিয়র শিক্ষক—আবেদা হক ও মো. রোকন উদ্দিনের সাময়িক বরখাস্তের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে করা হয়। বাদী পক্ষের আইনজীবী এ এইচ ইরশাদুল হক বিষয়টি গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেছেন।

প্রতিষ্ঠানের ট্রাস্টি বোর্ডের চেয়ারম্যান ও জেলা প্রশাসক মো. সারওয়ার আলম গণমাধ্যমকে জানিয়েছেন, আবেদা হক ও মো. রোকন উদ্দিন যথাযথ নিয়োগপত্র বা অনুমোদন ছাড়া নিজেরা জোরপূর্বক ভাইস-প্রিন্সিপালের দায়িত্ব গ্রহণ করেছিলেন এবং অন্য শিক্ষকদের কাছে অভিনন্দন বার্তা দিতে বাধ্য করেন। এছাড়া ওয়েবসাইটে পদবি হালনাগাদসহ স্থানীয় সংবাদপত্রে প্রেস বিজ্ঞপ্তি প্রচার করেন, যা প্রতিষ্ঠানের সার্ভিস রুলস ও বিধিবিধানের পরিপন্থি।

এ কারণে ট্রাস্টি বোর্ডের সিদ্ধান্তে ৯ সেপ্টেম্বর তাদের সাময়িক বরখাস্ত করা হয়। এর বিরুদ্ধে তারা আদালতে মামলা করেন। মামলায় বাদী আবেদা হক সাময়িক নিষেধাজ্ঞার আবেদনও করেন। আদালত ১৫ কার্যদিবসের মধ্যে ডিসি ও এডিসিকে বরখাস্তের বিষয়ে কারণ দর্শানোর নির্দেশ দেন।

জনপ্রিয় সংবাদ

বিএনপির আমলে দেশ তিনবার দুর্নীতিতে প্রথম হয়েছিল: পীর সাহেব চরমোনাই

শোকজের প্রতিক্রিয়ায় যা জানালেন সিলেটের ডিসি সারওয়ার আলম

আপডেট সময় ০৩:১৬:১১ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২৫

সিলেটের জেলা প্রশাসক (ডিসি) মো. সারওয়ার আলম ও অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (শিক্ষা ও আইসিটি) নুরের জামানের বিরুদ্ধে কারণ দর্শানোর নোটিশ (শোকজ) জারি করেছেন সিলেটের সিনিয়র সহকারী জজ সদর আদালত।

১১ সেপ্টেম্বর আদালতে দায়ের করা এক মামলার প্রেক্ষিতে এই নোটিশ জারি হয়। মামলাটি খাজাঞ্চিবাড়ি ইন্টারন্যাশনাল স্কুল অ্যান্ড কলেজের দুই সিনিয়র শিক্ষক—আবেদা হক ও মো. রোকন উদ্দিনের সাময়িক বরখাস্তের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে করা হয়। বাদী পক্ষের আইনজীবী এ এইচ ইরশাদুল হক বিষয়টি গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেছেন।

প্রতিষ্ঠানের ট্রাস্টি বোর্ডের চেয়ারম্যান ও জেলা প্রশাসক মো. সারওয়ার আলম গণমাধ্যমকে জানিয়েছেন, আবেদা হক ও মো. রোকন উদ্দিন যথাযথ নিয়োগপত্র বা অনুমোদন ছাড়া নিজেরা জোরপূর্বক ভাইস-প্রিন্সিপালের দায়িত্ব গ্রহণ করেছিলেন এবং অন্য শিক্ষকদের কাছে অভিনন্দন বার্তা দিতে বাধ্য করেন। এছাড়া ওয়েবসাইটে পদবি হালনাগাদসহ স্থানীয় সংবাদপত্রে প্রেস বিজ্ঞপ্তি প্রচার করেন, যা প্রতিষ্ঠানের সার্ভিস রুলস ও বিধিবিধানের পরিপন্থি।

এ কারণে ট্রাস্টি বোর্ডের সিদ্ধান্তে ৯ সেপ্টেম্বর তাদের সাময়িক বরখাস্ত করা হয়। এর বিরুদ্ধে তারা আদালতে মামলা করেন। মামলায় বাদী আবেদা হক সাময়িক নিষেধাজ্ঞার আবেদনও করেন। আদালত ১৫ কার্যদিবসের মধ্যে ডিসি ও এডিসিকে বরখাস্তের বিষয়ে কারণ দর্শানোর নির্দেশ দেন।