ঢাকা ১২:১২ অপরাহ্ন, সোমবার, ০৮ ডিসেম্বর ২০২৫, ২৪ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

পাকিস্তান–আফগানিস্তান সীমান্তে সংঘর্ষে ২৩ তালেবান নিহত

  • ডেস্ক রিপোর্টঃ
  • আপডেট সময় ১০:০১:০৯ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ৮ ডিসেম্বর ২০২৫
  • ৫০৬ বার পড়া হয়েছে

পাকিস্তানের সেনাবাহিনীর টানা দুই দিনের পাল্টা হামলায় আফগানিস্তানের কমপক্ষে ২৩ জন তালেবান সেনা নিহত হয়েছেন। পাকিস্তানের শীর্ষস্থানীয় দৈনিক দ্য নিউজ–এর তথ্য অনুযায়ী, বেলুচিস্তানের চামান সীমান্তের জামান সেক্টরে শুক্রবার মধ্যরাত থেকে উত্তেজনা বাড়তে শুরু করে।

বিশ্বস্ত সূত্রগুলো জানায়, আফগান তালেবান সেনারা যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করে পাকিস্তানি সীমান্তরক্ষীদের লক্ষ্য করে প্রথমে ছোট অস্ত্রে গুলি চালায়। এরপর পাকিস্তান সেনাবাহিনী হালকা অস্ত্র দিয়ে জবাব দেয় এবং পরিস্থিতি আরও উত্তপ্ত হলে প্রায় ৪৫ মিনিট ধরে দুই পক্ষের মধ্যে তীব্র গোলাগুলি চলে।

সংঘর্ষ নিয়ন্ত্রণে আনতে পাকিস্তান সেনাবাহিনী পরে রকেট লঞ্চার, কামানসহ ভারী অস্ত্র ব্যবহার করে, যার ফলে তালেবানদের অন্তত তিনটি সীমান্ত চৌকি ধ্বংস হয়ে যায়। পাকিস্তানি পক্ষের দাবি, সাধারণ মানুষকে ক্ষতি থেকে রক্ষায় নির্ভুল ও লক্ষ্যভেদী অস্ত্র ব্যবহার করা হয়েছে।

প্রথম দফার সংঘর্ষের পর তালেবানরা জনবসতিপূর্ণ এলাকায় অবস্থান নিয়ে আবার গুলি চালায় বলে পাকিস্তানি সূত্রের দাবি। এতে পাকিস্তান সেনারা ওই এলাকাতেও ভারী অস্ত্র দিয়ে পাল্টা হামলা চালায়।

এ পর্যন্ত কোনো বেসামরিক হতাহতের তথ্য পাওয়া যায়নি এবং আফগান তালেবানও এখনো আনুষ্ঠানিক প্রতিক্রিয়া জানায়নি।

জনপ্রিয় সংবাদ

বাবরি মসজিদ তহবিল: হুমায়ুনের বাড়িতে ১১ ট্রাঙ্ক ভর্তি টাকা, অনলাইনে ৯৩ লাখ

পাকিস্তান–আফগানিস্তান সীমান্তে সংঘর্ষে ২৩ তালেবান নিহত

আপডেট সময় ১০:০১:০৯ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ৮ ডিসেম্বর ২০২৫

পাকিস্তানের সেনাবাহিনীর টানা দুই দিনের পাল্টা হামলায় আফগানিস্তানের কমপক্ষে ২৩ জন তালেবান সেনা নিহত হয়েছেন। পাকিস্তানের শীর্ষস্থানীয় দৈনিক দ্য নিউজ–এর তথ্য অনুযায়ী, বেলুচিস্তানের চামান সীমান্তের জামান সেক্টরে শুক্রবার মধ্যরাত থেকে উত্তেজনা বাড়তে শুরু করে।

বিশ্বস্ত সূত্রগুলো জানায়, আফগান তালেবান সেনারা যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করে পাকিস্তানি সীমান্তরক্ষীদের লক্ষ্য করে প্রথমে ছোট অস্ত্রে গুলি চালায়। এরপর পাকিস্তান সেনাবাহিনী হালকা অস্ত্র দিয়ে জবাব দেয় এবং পরিস্থিতি আরও উত্তপ্ত হলে প্রায় ৪৫ মিনিট ধরে দুই পক্ষের মধ্যে তীব্র গোলাগুলি চলে।

সংঘর্ষ নিয়ন্ত্রণে আনতে পাকিস্তান সেনাবাহিনী পরে রকেট লঞ্চার, কামানসহ ভারী অস্ত্র ব্যবহার করে, যার ফলে তালেবানদের অন্তত তিনটি সীমান্ত চৌকি ধ্বংস হয়ে যায়। পাকিস্তানি পক্ষের দাবি, সাধারণ মানুষকে ক্ষতি থেকে রক্ষায় নির্ভুল ও লক্ষ্যভেদী অস্ত্র ব্যবহার করা হয়েছে।

প্রথম দফার সংঘর্ষের পর তালেবানরা জনবসতিপূর্ণ এলাকায় অবস্থান নিয়ে আবার গুলি চালায় বলে পাকিস্তানি সূত্রের দাবি। এতে পাকিস্তান সেনারা ওই এলাকাতেও ভারী অস্ত্র দিয়ে পাল্টা হামলা চালায়।

এ পর্যন্ত কোনো বেসামরিক হতাহতের তথ্য পাওয়া যায়নি এবং আফগান তালেবানও এখনো আনুষ্ঠানিক প্রতিক্রিয়া জানায়নি।