ঢাকা ০১:২৮ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১০ জুলাই ২০২৫, ২৬ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

কাতারের মধ্যস্থতায় যুদ্ধবিরতিতে রাজি হচ্ছে ইরান

  • ডেস্ক রিপোর্টঃ
  • আপডেট সময় ০৯:৩৬:৪০ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৪ জুন ২০২৫
  • ৫৪৮ বার পড়া হয়েছে

মধ্যপ্রাচ্যে চলমান উত্তেজনার মধ্যে কাতারের কূটনৈতিক প্রচেষ্টায় যুদ্ধবিরতির পথে আগাচ্ছে ইরান। কাতারের সক্রিয় মধ্যস্থতায় একাধিক দফা সংলাপের পর ইরান শর্তসাপেক্ষে যুদ্ধবিরতিতে সম্মত হওয়ার ইঙ্গিত দিয়েছে। বিষয়টি নিশ্চিত করেছে কাতারি পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ঘনিষ্ঠ সূত্র। খবর আলজাজিরার।

সূত্র জানায়, কাতার সাম্প্রতিক দিনগুলোতে ইরান ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে উত্তেজনা কমাতে জোরালোভাবে কূটনৈতিক ভূমিকা পালন করছে। এ প্রক্রিয়ায় ওমান এবং তুরস্কও পরোক্ষভাবে যুক্ত রয়েছে।

ইরানের তরফ থেকে জানানো হয়েছে, আঞ্চলিক নিরাপত্তা ও সার্বভৌমত্ব নিশ্চিত করা গেলে তারা সংঘাত বন্ধে প্রস্তুত রয়েছে। একইসঙ্গে তারা ইসরায়েলের ‘উসকানিমূলক কর্মকাণ্ড’ বন্ধের নিশ্চয়তা চায়।

বিশ্লেষকরা মনে করছেন, কাতারের এই মধ্যস্থতা মধ্যপ্রাচ্যের যুদ্ধাবস্থাকে থামিয়ে একটি কূটনৈতিক সমাধানের পথ তৈরি করতে পারে। তবে চূড়ান্তভাবে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হবে কি না, তা নির্ভর করছে যুক্তরাষ্ট্র ও ইসরায়েলের পরবর্তী অবস্থানের ওপর।

সাম্প্রতিক হামলা-পাল্টা হামলায় শতাধিক মানুষ নিহত ও বহু সামরিক স্থাপনা ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার পর এই কূটনৈতিক অগ্রগতি আশা জাগাচ্ছে সাধারণ মানুষের মধ্যে।

 

জনপ্রিয় সংবাদ

“হাসিনা চ্যাপ্টার ক্লোজড”—ঝিনাইদহে এনসিপি নেতা হাসনাত আব্দুল্লাহর বক্তব্যে উত্তেজনা

কাতারের মধ্যস্থতায় যুদ্ধবিরতিতে রাজি হচ্ছে ইরান

আপডেট সময় ০৯:৩৬:৪০ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৪ জুন ২০২৫

মধ্যপ্রাচ্যে চলমান উত্তেজনার মধ্যে কাতারের কূটনৈতিক প্রচেষ্টায় যুদ্ধবিরতির পথে আগাচ্ছে ইরান। কাতারের সক্রিয় মধ্যস্থতায় একাধিক দফা সংলাপের পর ইরান শর্তসাপেক্ষে যুদ্ধবিরতিতে সম্মত হওয়ার ইঙ্গিত দিয়েছে। বিষয়টি নিশ্চিত করেছে কাতারি পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ঘনিষ্ঠ সূত্র। খবর আলজাজিরার।

সূত্র জানায়, কাতার সাম্প্রতিক দিনগুলোতে ইরান ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে উত্তেজনা কমাতে জোরালোভাবে কূটনৈতিক ভূমিকা পালন করছে। এ প্রক্রিয়ায় ওমান এবং তুরস্কও পরোক্ষভাবে যুক্ত রয়েছে।

ইরানের তরফ থেকে জানানো হয়েছে, আঞ্চলিক নিরাপত্তা ও সার্বভৌমত্ব নিশ্চিত করা গেলে তারা সংঘাত বন্ধে প্রস্তুত রয়েছে। একইসঙ্গে তারা ইসরায়েলের ‘উসকানিমূলক কর্মকাণ্ড’ বন্ধের নিশ্চয়তা চায়।

বিশ্লেষকরা মনে করছেন, কাতারের এই মধ্যস্থতা মধ্যপ্রাচ্যের যুদ্ধাবস্থাকে থামিয়ে একটি কূটনৈতিক সমাধানের পথ তৈরি করতে পারে। তবে চূড়ান্তভাবে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হবে কি না, তা নির্ভর করছে যুক্তরাষ্ট্র ও ইসরায়েলের পরবর্তী অবস্থানের ওপর।

সাম্প্রতিক হামলা-পাল্টা হামলায় শতাধিক মানুষ নিহত ও বহু সামরিক স্থাপনা ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার পর এই কূটনৈতিক অগ্রগতি আশা জাগাচ্ছে সাধারণ মানুষের মধ্যে।