ঢাকা ০৭:২৭ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২১ অগাস্ট ২০২৫, ৬ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

মুসলিম দেশগুলোকে একজোট হওয়ার আহ্বান রিজওয়ানা হাসানের

  • ডেস্ক রিপোর্টঃ
  • আপডেট সময় ০১:৫৫:৩৪ অপরাহ্ন, শনিবার, ৫ জুলাই ২০২৫
  • ৬০২ বার পড়া হয়েছে

দারিদ্র্য দূরীকরণ, বেকারত্ব হ্রাস এবং কার্বন নিঃসরণ কমাতে মুসলিম দেশগুলোকে একসঙ্গে কাজ করার আহ্বান জানিয়েছেন পরিবেশ ও মানবাধিকার কর্মী এবং প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান

শনিবার (৫ জুলাই) ঢাকার একটি হোটেলে আয়োজিত আন্তর্জাতিক সোশ্যাল বিজনেস সামিটে তিনি এই আহ্বান জানান। সামিটে তিনি বলেন, “থ্রি-জিরো” তত্ত্ব (Zero Poverty, Zero Unemployment, Zero Net Carbon Emission) অনুসরণ করলে মুসলিম বিশ্বে সামগ্রিক উন্নয়ন, পরিবেশ সংরক্ষণ ও কর্মসংস্থান সৃষ্টিতে যুগান্তকারী পরিবর্তন আসবে।

রিজওয়ানা হাসান আরও বলেন, সামাজিক ব্যবসার মাধ্যমে মুসলিম দেশগুলো একটি ন্যায়ভিত্তিক, টেকসই ও সম্মিলিত ভবিষ্যৎ গঠনের পথে অগ্রসর হতে পারে। তিনি জোর দিয়ে বলেন, “এটা শুধু একটি অর্থনৈতিক তত্ত্ব নয়, এটা মানবিক দায়বদ্ধতার অংশ।”

সামিটে অংশগ্রহণকারী উদ্যোক্তারাও এই উদ্যোগকে শুধু একটি সম্মেলন নয়, একটি ‘আন্দোলন’ এবং ‘পরিবর্তনের রূপরেখা’ বলে অভিহিত করেন। তারা জানান, মুসলিম দেশগুলোর সম্মিলিত উদ্যোগের মাধ্যমে দারিদ্র্য, অস্থিতিশীলতা ও পরিবেশগত ঝুঁকি মোকাবেলা করা সম্ভব।

অনুষ্ঠানে উপস্থিত মুসলিম বিশ্বের প্রতিনিধিরা অভ্যুত্থান-পরবর্তী সরকারের প্রশংসা করে বলেন, সংকটে থাকা দেশগুলোর প্রতি সহমর্মিতা ও সহায়তার হাত বাড়িয়ে দেওয়া এখন সময়ের দাবি। তারা বলেন, মুসলিম দেশগুলো যে সমস্যার মধ্য দিয়ে যাচ্ছে— তা মোকাবেলায় আন্তর্জাতিক ঐক্য ও কৌশলগত সহযোগিতা অত্যন্ত জরুরি

জনপ্রিয় সংবাদ

“জনগণ-সরকার একসাথে থাকলে সাদাপাথর আগের রূপে ফিরবে: সিলেটের নবাগত ডিসি”

মুসলিম দেশগুলোকে একজোট হওয়ার আহ্বান রিজওয়ানা হাসানের

আপডেট সময় ০১:৫৫:৩৪ অপরাহ্ন, শনিবার, ৫ জুলাই ২০২৫

দারিদ্র্য দূরীকরণ, বেকারত্ব হ্রাস এবং কার্বন নিঃসরণ কমাতে মুসলিম দেশগুলোকে একসঙ্গে কাজ করার আহ্বান জানিয়েছেন পরিবেশ ও মানবাধিকার কর্মী এবং প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান

শনিবার (৫ জুলাই) ঢাকার একটি হোটেলে আয়োজিত আন্তর্জাতিক সোশ্যাল বিজনেস সামিটে তিনি এই আহ্বান জানান। সামিটে তিনি বলেন, “থ্রি-জিরো” তত্ত্ব (Zero Poverty, Zero Unemployment, Zero Net Carbon Emission) অনুসরণ করলে মুসলিম বিশ্বে সামগ্রিক উন্নয়ন, পরিবেশ সংরক্ষণ ও কর্মসংস্থান সৃষ্টিতে যুগান্তকারী পরিবর্তন আসবে।

রিজওয়ানা হাসান আরও বলেন, সামাজিক ব্যবসার মাধ্যমে মুসলিম দেশগুলো একটি ন্যায়ভিত্তিক, টেকসই ও সম্মিলিত ভবিষ্যৎ গঠনের পথে অগ্রসর হতে পারে। তিনি জোর দিয়ে বলেন, “এটা শুধু একটি অর্থনৈতিক তত্ত্ব নয়, এটা মানবিক দায়বদ্ধতার অংশ।”

সামিটে অংশগ্রহণকারী উদ্যোক্তারাও এই উদ্যোগকে শুধু একটি সম্মেলন নয়, একটি ‘আন্দোলন’ এবং ‘পরিবর্তনের রূপরেখা’ বলে অভিহিত করেন। তারা জানান, মুসলিম দেশগুলোর সম্মিলিত উদ্যোগের মাধ্যমে দারিদ্র্য, অস্থিতিশীলতা ও পরিবেশগত ঝুঁকি মোকাবেলা করা সম্ভব।

অনুষ্ঠানে উপস্থিত মুসলিম বিশ্বের প্রতিনিধিরা অভ্যুত্থান-পরবর্তী সরকারের প্রশংসা করে বলেন, সংকটে থাকা দেশগুলোর প্রতি সহমর্মিতা ও সহায়তার হাত বাড়িয়ে দেওয়া এখন সময়ের দাবি। তারা বলেন, মুসলিম দেশগুলো যে সমস্যার মধ্য দিয়ে যাচ্ছে— তা মোকাবেলায় আন্তর্জাতিক ঐক্য ও কৌশলগত সহযোগিতা অত্যন্ত জরুরি