ঢাকা ১২:৩০ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ২৮ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

ডাকসুর ভিপি-জিএস হিসেবে যেসব সুবিধা পাবেন সাদিক-ফরহাদ

  • ডেস্ক রিপোর্টঃ
  • আপডেট সময় ০৮:১০:৫০ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১২ সেপ্টেম্বর ২০২৫
  • ৫৩৮ বার পড়া হয়েছে

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় ছাত্রসংসদ (ডাকসু) নির্বাচনে সাদিক কায়েম সহ-সভাপতি (ভিপি) এবং এস এম ফরহাদ সাধারণ সম্পাদক (জিএস) নির্বাচিত হয়েছেন। ডাকসুর ভিপি ও জিএস পদ দুটি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ও নীতিনির্ধারণী কাঠামোয় সরাসরি সম্পৃক্ততার কারণে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ, যাদের দায়িত্ব ও প্রভাব শিক্ষার্থীদের পক্ষ থেকে সিদ্ধান্ত প্রভাবিত করার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।

নির্বাচিত ভিপি ও জিএস কোনো মাসিক বেতন বা সম্মানী পান না। তবে তারা সিনেটের সদস্য হন এবং সেখানে হাজারো শিক্ষার্থীর প্রতিনিধি হিসেবে বক্তব্য রাখতে, দাবিদাওয়া তুলে ধরতে এবং স্বার্থবিরোধী সিদ্ধান্তের বিরোধিতা করতে পারেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের উন্নয়ন পরিকল্পনা ও গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত গ্রহণ প্রক্রিয়াতেও তাদের সম্পৃক্ততা থাকে। নবনির্বাচিত ভিপি ও জিএসের জন্য ডাকসুতে রুম বরাদ্দ থাকে এবং সমাবর্তন, বড় কর্মসূচি বা জরুরি বৈঠকে তারা বিশ্ববিদ্যালয়কে প্রতিনিধিত্ব করেন।

অর্থনৈতিক সুবিধার দিক থেকে ভিপি ও জিএস আলাদা ভাতা পান না। তবে সিনেট বৈঠকে অংশ নিলে নির্দিষ্ট সম্মানী প্রদান করা হয়। এছাড়া এক বছরের কার্যক্রম পরিচালনার জন্য এককালীন অর্থ বরাদ্দ থাকে। ভিপির জন্য ৫ লাখ এবং জিএসের জন্য ৫ লাখ টাকা বরাদ্দ থাকে, যা মূলত চা-নাস্তা, সাংগঠনিক কাজ ও শিক্ষার্থীদের সহায়তায় ব্যবহার করা হয়।

এবারের ডাকসু নির্বাচনে ‘ঐক্যবদ্ধ শিক্ষার্থী জোট’ প্যানেল থেকে ভিপি পদে সাদিক ও জিএস পদে ফরহাদ প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন এবং বিপুল ভোটে জয়লাভ করেন।

জনপ্রিয় সংবাদ

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে দুই বিভাগের শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ, উপাচার্যসহ আহত ১৩

ডাকসুর ভিপি-জিএস হিসেবে যেসব সুবিধা পাবেন সাদিক-ফরহাদ

আপডেট সময় ০৮:১০:৫০ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১২ সেপ্টেম্বর ২০২৫

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় ছাত্রসংসদ (ডাকসু) নির্বাচনে সাদিক কায়েম সহ-সভাপতি (ভিপি) এবং এস এম ফরহাদ সাধারণ সম্পাদক (জিএস) নির্বাচিত হয়েছেন। ডাকসুর ভিপি ও জিএস পদ দুটি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ও নীতিনির্ধারণী কাঠামোয় সরাসরি সম্পৃক্ততার কারণে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ, যাদের দায়িত্ব ও প্রভাব শিক্ষার্থীদের পক্ষ থেকে সিদ্ধান্ত প্রভাবিত করার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।

নির্বাচিত ভিপি ও জিএস কোনো মাসিক বেতন বা সম্মানী পান না। তবে তারা সিনেটের সদস্য হন এবং সেখানে হাজারো শিক্ষার্থীর প্রতিনিধি হিসেবে বক্তব্য রাখতে, দাবিদাওয়া তুলে ধরতে এবং স্বার্থবিরোধী সিদ্ধান্তের বিরোধিতা করতে পারেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের উন্নয়ন পরিকল্পনা ও গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত গ্রহণ প্রক্রিয়াতেও তাদের সম্পৃক্ততা থাকে। নবনির্বাচিত ভিপি ও জিএসের জন্য ডাকসুতে রুম বরাদ্দ থাকে এবং সমাবর্তন, বড় কর্মসূচি বা জরুরি বৈঠকে তারা বিশ্ববিদ্যালয়কে প্রতিনিধিত্ব করেন।

অর্থনৈতিক সুবিধার দিক থেকে ভিপি ও জিএস আলাদা ভাতা পান না। তবে সিনেট বৈঠকে অংশ নিলে নির্দিষ্ট সম্মানী প্রদান করা হয়। এছাড়া এক বছরের কার্যক্রম পরিচালনার জন্য এককালীন অর্থ বরাদ্দ থাকে। ভিপির জন্য ৫ লাখ এবং জিএসের জন্য ৫ লাখ টাকা বরাদ্দ থাকে, যা মূলত চা-নাস্তা, সাংগঠনিক কাজ ও শিক্ষার্থীদের সহায়তায় ব্যবহার করা হয়।

এবারের ডাকসু নির্বাচনে ‘ঐক্যবদ্ধ শিক্ষার্থী জোট’ প্যানেল থেকে ভিপি পদে সাদিক ও জিএস পদে ফরহাদ প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন এবং বিপুল ভোটে জয়লাভ করেন।