ঢাকা ০৩:৫৪ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১১ জুলাই ২০২৫, ২৭ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

ইরাকের ইমাম আলী ঘাঁটিতে রাডার সিস্টেমে হামলা, যুদ্ধবিরতির মধ্যেই নতুন উত্তেজনা

  • ডেস্ক রিপোর্টঃ
  • আপডেট সময় ০৯:২৪:৪৯ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৪ জুন ২০২৫
  • ৫৫৭ বার পড়া হয়েছে

ইরাকের ইমাম আলী সামরিক ঘাঁটিতে রাডার সিস্টেমে হামলার ঘটনা ঘটেছে। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প যুদ্ধবিরতি ঘোষণা করার পরপরই এই হামলা সংঘটিত হলো। খবর আলজাজিরা ও আল সুমারিয়া টিভির।

মঙ্গলবার (২৪ জুন) সকালে বাগদাদভিত্তিক টেলিভিশন চ্যানেল আল সুমারিয়া একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করে, যেখানে দেখা যায়—ইমাম আলী ঘাঁটির একটি রাডার ইউনিট লক্ষ্য করে হামলা চালানো হয়েছে। চ্যানেলটি হামলার একটি স্থিরচিত্রও প্রকাশ করেছে।

তবে এই হামলার পেছনে কারা রয়েছে, তা এখনো আনুষ্ঠানিকভাবে জানা যায়নি। কোনো গোষ্ঠী বা দেশ এখনো হামলার দায় স্বীকার করেনি। সাম্প্রতিক সময়ের মধ্যপ্রাচ্যের উত্তেজনাকর পরিস্থিতিতে এই হামলাকে তাৎপর্যপূর্ণ বলে মনে করছেন বিশ্লেষকেরা।

উল্লেখ্য, ইমাম আলী ঘাঁটি ইরাকে ইরানপন্থী মিলিশিয়া ও কিছু বিদেশি সামরিক উপস্থিতির জন্য পরিচিত, যা অতীতেও একাধিকবার বিমান হামলার লক্ষ্যবস্তু হয়েছে।

পরিস্থিতির ওপর কড়া নজর রাখছে যুক্তরাষ্ট্র ও ইরাকি নিরাপত্তা বাহিনী। তদন্ত শুরু হয়েছে বলেও জানা গেছে।

 

জনপ্রিয় সংবাদ

ভোটে অনিয়মে পুরো আসনের নির্বাচন বাতিলের ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি

ইরাকের ইমাম আলী ঘাঁটিতে রাডার সিস্টেমে হামলা, যুদ্ধবিরতির মধ্যেই নতুন উত্তেজনা

আপডেট সময় ০৯:২৪:৪৯ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৪ জুন ২০২৫

ইরাকের ইমাম আলী সামরিক ঘাঁটিতে রাডার সিস্টেমে হামলার ঘটনা ঘটেছে। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প যুদ্ধবিরতি ঘোষণা করার পরপরই এই হামলা সংঘটিত হলো। খবর আলজাজিরা ও আল সুমারিয়া টিভির।

মঙ্গলবার (২৪ জুন) সকালে বাগদাদভিত্তিক টেলিভিশন চ্যানেল আল সুমারিয়া একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করে, যেখানে দেখা যায়—ইমাম আলী ঘাঁটির একটি রাডার ইউনিট লক্ষ্য করে হামলা চালানো হয়েছে। চ্যানেলটি হামলার একটি স্থিরচিত্রও প্রকাশ করেছে।

তবে এই হামলার পেছনে কারা রয়েছে, তা এখনো আনুষ্ঠানিকভাবে জানা যায়নি। কোনো গোষ্ঠী বা দেশ এখনো হামলার দায় স্বীকার করেনি। সাম্প্রতিক সময়ের মধ্যপ্রাচ্যের উত্তেজনাকর পরিস্থিতিতে এই হামলাকে তাৎপর্যপূর্ণ বলে মনে করছেন বিশ্লেষকেরা।

উল্লেখ্য, ইমাম আলী ঘাঁটি ইরাকে ইরানপন্থী মিলিশিয়া ও কিছু বিদেশি সামরিক উপস্থিতির জন্য পরিচিত, যা অতীতেও একাধিকবার বিমান হামলার লক্ষ্যবস্তু হয়েছে।

পরিস্থিতির ওপর কড়া নজর রাখছে যুক্তরাষ্ট্র ও ইরাকি নিরাপত্তা বাহিনী। তদন্ত শুরু হয়েছে বলেও জানা গেছে।