ঢাকা ০১:৩০ অপরাহ্ন, বুধবার, ০২ জুলাই ২০২৫, ১৮ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

“বাংলাদেশের সাধারণ মুসলমানরাই হবে ভারতের আধিপত্য ও আ. লীগের বিরুদ্ধে শেষ প্রতিরোধ”—পিনাকী ভট্টাচার্য

  • ডেস্ক রিপোর্টঃ
  • আপডেট সময় ০৮:৪২:৩০ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১ জুলাই ২০২৫
  • ৫২৮ বার পড়া হয়েছে

আলোচিত অনলাইন অ্যাক্টিভিস্ট ও লেখক পিনাকী ভট্টাচার্য বলেছেন, বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ রাজনৈতিক প্রতিরোধের মূল শক্তি কোনো সংগঠিত রাজনৈতিক দল নয়, বরং দেশের সাধারণ মুসলমানরাই।

মঙ্গলবার (১ জুলাই) বিকেলে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে দেওয়া এক বিশ্লেষণধর্মী পোস্টে তিনি লেখেন, “বাংলাদেশের সাধারণ মুসলমানরা আওয়ামী লীগের প্রত্যাবর্তনের বিরুদ্ধে এবং ভারতীয় আধিপত্যবাদের বিরুদ্ধে প্রথম এবং শেষ প্রতিরোধ হয়ে দাঁড়িয়ে থাকবে। আমাদের ভরসা ওইখানেই।”

পিনাকী আরও বলেন, “ওই সাধারণ মুসলমানদের রাজনৈতিক ভয়েস দিন, স্পেস দিন, বয়ান তৈরিতে সহযোগিতা করুন। তাদের আন্তর্জাতিকভাবে প্রতিনিধিত্ব করতে দিন, তাদের বিশ্বাসকেই রাজনৈতিক প্রতিরোধের ভাষা দিন। আত্মসমর্পণ যদি সবার নীতিতে পরিণতও হয়, এরা তবুও লড়াই চালিয়ে যাবে। শেষ শক্তি দিয়ে রুখে দাঁড়াবে।”

তিনি তার পোস্টে ‘বর্ষা বিপ্লব’-এর প্রসঙ্গ টেনে আনেন এবং বলেন, “ওই আন্দোলনের প্রধান শক্তিও ছিল বাংলাদেশের সাধারণ মুসলমানরা। তারা অকাতরে জীবন দিয়েছে, কিন্তু ক্ষমতার কোনো লোভ করেনি। তারা সেই বিশ্বাসের শক্তি যা আমাদের ‘মহাভারতে বিলীন’ করার যেকোনো রাজনৈতিক প্রকল্পকে বিশ্বাস, ঈমান ও আত্মত্যাগ দিয়ে রুখে দেবে।”

পিনাকীর এই বক্তব্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ব্যাপক আলোচিত হচ্ছে। কেউ একে বাস্তব ও দূরদর্শী বিশ্লেষণ বলছেন, কেউ বা একে বিতর্কিত ও রাজনৈতিকভাবে স্পর্শকাতর আখ্যা দিচ্ছেন।

জনপ্রিয় সংবাদ

‘বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন’ নামটা আমি প্রস্তাব করেছিলাম: হান্নান মাসউদ

“বাংলাদেশের সাধারণ মুসলমানরাই হবে ভারতের আধিপত্য ও আ. লীগের বিরুদ্ধে শেষ প্রতিরোধ”—পিনাকী ভট্টাচার্য

আপডেট সময় ০৮:৪২:৩০ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১ জুলাই ২০২৫

আলোচিত অনলাইন অ্যাক্টিভিস্ট ও লেখক পিনাকী ভট্টাচার্য বলেছেন, বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ রাজনৈতিক প্রতিরোধের মূল শক্তি কোনো সংগঠিত রাজনৈতিক দল নয়, বরং দেশের সাধারণ মুসলমানরাই।

মঙ্গলবার (১ জুলাই) বিকেলে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে দেওয়া এক বিশ্লেষণধর্মী পোস্টে তিনি লেখেন, “বাংলাদেশের সাধারণ মুসলমানরা আওয়ামী লীগের প্রত্যাবর্তনের বিরুদ্ধে এবং ভারতীয় আধিপত্যবাদের বিরুদ্ধে প্রথম এবং শেষ প্রতিরোধ হয়ে দাঁড়িয়ে থাকবে। আমাদের ভরসা ওইখানেই।”

পিনাকী আরও বলেন, “ওই সাধারণ মুসলমানদের রাজনৈতিক ভয়েস দিন, স্পেস দিন, বয়ান তৈরিতে সহযোগিতা করুন। তাদের আন্তর্জাতিকভাবে প্রতিনিধিত্ব করতে দিন, তাদের বিশ্বাসকেই রাজনৈতিক প্রতিরোধের ভাষা দিন। আত্মসমর্পণ যদি সবার নীতিতে পরিণতও হয়, এরা তবুও লড়াই চালিয়ে যাবে। শেষ শক্তি দিয়ে রুখে দাঁড়াবে।”

তিনি তার পোস্টে ‘বর্ষা বিপ্লব’-এর প্রসঙ্গ টেনে আনেন এবং বলেন, “ওই আন্দোলনের প্রধান শক্তিও ছিল বাংলাদেশের সাধারণ মুসলমানরা। তারা অকাতরে জীবন দিয়েছে, কিন্তু ক্ষমতার কোনো লোভ করেনি। তারা সেই বিশ্বাসের শক্তি যা আমাদের ‘মহাভারতে বিলীন’ করার যেকোনো রাজনৈতিক প্রকল্পকে বিশ্বাস, ঈমান ও আত্মত্যাগ দিয়ে রুখে দেবে।”

পিনাকীর এই বক্তব্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ব্যাপক আলোচিত হচ্ছে। কেউ একে বাস্তব ও দূরদর্শী বিশ্লেষণ বলছেন, কেউ বা একে বিতর্কিত ও রাজনৈতিকভাবে স্পর্শকাতর আখ্যা দিচ্ছেন।