ঢাকা ০৩:৪০ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ৩০ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

ইসরায়েলের ভয়াবহ বিমান হামলায় লেবাননের বেকা উপত্যকায় নিহত ১২, হিজবুল্লাহর ৫ সদস্যসহ সিরীয় নাগরিক

  • ডেস্ক রিপোর্টঃ
  • আপডেট সময় ১২:০৪:৩৮ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১৬ জুলাই ২০২৫
  • ৫৮৯ বার পড়া হয়েছে

লেবাননের পূর্বাঞ্চলের বেকা উপত্যকায় ইসরায়েলি বাহিনীর চালানো এক প্রাণঘাতী বিমান হামলায় অন্তত ১২ জন নিহত হয়েছেন। মঙ্গলবার এই হামলায় নিহতদের মধ্যে ইরান-সমর্থিত সশস্ত্র গোষ্ঠী হিজবুল্লাহর পাঁচজন সদস্য এবং সাতজন সিরীয় নাগরিক রয়েছে বলে জানিয়েছেন বেকা গভর্নর বশির খোদর।

ইসরায়েলি সেনাবাহিনী জানিয়েছে, হিজবুল্লাহর অভিজাত রাধওয়ান বাহিনীর প্রশিক্ষণ শিবির ও অস্ত্রাগার লক্ষ্য করেই এই হামলা চালানো হয়েছে। তাদের দাবি, হিজবুল্লাহ যাতে পুনর্গঠনের মাধ্যমে ইসরায়েলে নতুন করে হামলা চালাতে না পারে, সেজন্য এই আক্রমণ করা হয়েছে।

প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইসরায়েল কাৎজ এ হামলাকে হিজবুল্লাহর প্রতি একটি ‘স্পষ্ট বার্তা’ বলে উল্লেখ করে বলেন, গোষ্ঠীটির পুনর্গঠনের যেকোনও উদ্যোগে ইসরায়েল সর্বোচ্চ শক্তি দিয়ে প্রতিক্রিয়া জানাবে। একইসঙ্গে লেবানন সরকারকেও তিনি যুদ্ধবিরতির দায়িত্ব পালনের গুরুত্ব স্মরণ করিয়ে দেন।

গত নভেম্বরে যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যস্থতায় লেবানন ও ইসরায়েলের মধ্যে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হওয়ার পর এই হামলাকে সবচেয়ে প্রাণঘাতী ঘটনা হিসেবে বিবেচনা করা হচ্ছে। এর আগে সংঘর্ষে হিজবুল্লাহর বেশ কয়েকজন শীর্ষস্থানীয় কমান্ডার নিহত এবং বিপুল অস্ত্রভাণ্ডার ধ্বংস হয়েছিল।

সূত্র: রয়টার্স

জনপ্রিয় সংবাদ

ইসলামী আন্দোলন: পিআর পদ্ধতির নির্বাচন না হলে রাজপথে নামতে হবে

ইসরায়েলের ভয়াবহ বিমান হামলায় লেবাননের বেকা উপত্যকায় নিহত ১২, হিজবুল্লাহর ৫ সদস্যসহ সিরীয় নাগরিক

আপডেট সময় ১২:০৪:৩৮ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১৬ জুলাই ২০২৫

লেবাননের পূর্বাঞ্চলের বেকা উপত্যকায় ইসরায়েলি বাহিনীর চালানো এক প্রাণঘাতী বিমান হামলায় অন্তত ১২ জন নিহত হয়েছেন। মঙ্গলবার এই হামলায় নিহতদের মধ্যে ইরান-সমর্থিত সশস্ত্র গোষ্ঠী হিজবুল্লাহর পাঁচজন সদস্য এবং সাতজন সিরীয় নাগরিক রয়েছে বলে জানিয়েছেন বেকা গভর্নর বশির খোদর।

ইসরায়েলি সেনাবাহিনী জানিয়েছে, হিজবুল্লাহর অভিজাত রাধওয়ান বাহিনীর প্রশিক্ষণ শিবির ও অস্ত্রাগার লক্ষ্য করেই এই হামলা চালানো হয়েছে। তাদের দাবি, হিজবুল্লাহ যাতে পুনর্গঠনের মাধ্যমে ইসরায়েলে নতুন করে হামলা চালাতে না পারে, সেজন্য এই আক্রমণ করা হয়েছে।

প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইসরায়েল কাৎজ এ হামলাকে হিজবুল্লাহর প্রতি একটি ‘স্পষ্ট বার্তা’ বলে উল্লেখ করে বলেন, গোষ্ঠীটির পুনর্গঠনের যেকোনও উদ্যোগে ইসরায়েল সর্বোচ্চ শক্তি দিয়ে প্রতিক্রিয়া জানাবে। একইসঙ্গে লেবানন সরকারকেও তিনি যুদ্ধবিরতির দায়িত্ব পালনের গুরুত্ব স্মরণ করিয়ে দেন।

গত নভেম্বরে যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যস্থতায় লেবানন ও ইসরায়েলের মধ্যে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হওয়ার পর এই হামলাকে সবচেয়ে প্রাণঘাতী ঘটনা হিসেবে বিবেচনা করা হচ্ছে। এর আগে সংঘর্ষে হিজবুল্লাহর বেশ কয়েকজন শীর্ষস্থানীয় কমান্ডার নিহত এবং বিপুল অস্ত্রভাণ্ডার ধ্বংস হয়েছিল।

সূত্র: রয়টার্স