ঢাকা ০৬:৩৪ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৭ জুলাই ২০২৫, ২ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

নাটোরে নির্মম নির্যাতনের শিকার দুই নারীর চিকিৎসার দায়িত্ব নিল সেনাবাহিনী

  • ডেস্ক রিপোর্টঃ
  • আপডেট সময় ০৫:৫০:১৩ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৫ জুলাই ২০২৫
  • ৫৩০ বার পড়া হয়েছে

নাটোর সদর উপজেলার মোহনপুরে জমি-সংক্রান্ত বিরোধকে কেন্দ্র করে নির্মম নির্যাতনের শিকার দুই নারীর উন্নত চিকিৎসার দায়িত্ব নিয়েছে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী।

মঙ্গলবার (১৫ জুলাই) সকালে গুরুতর আহত শাহনাজকে বগুড়ার সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে (সিএমএইচ) নেওয়া হয় সেনাবাহিনীর তত্ত্বাবধানে। সেনাপ্রধানের নির্দেশে সম্পূর্ণ বিনামূল্যে দুই নারীর উন্নত চিকিৎসা নিশ্চিত করা হবে বলে জানিয়েছে আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর)।

গত ২৬ জুন মোহনপুর এলাকায় শাহনাজ ও হালিমা নামের দুই নারীকে গরম পানি ও মরিচ গুঁড়া ঢেলে নৃশংসভাবে নির্যাতন করা হয়। ঘটনার পরপরই সেনাবাহিনীর একটি বিশেষ অভিযানে অভিযুক্ত ছয়জনকে আটক করা হয়। হালিমা কিছুটা সুস্থ হলেও শাহনাজের অবস্থা এখনও আশঙ্কাজনক। তার পরিবারের পক্ষে চিকিৎসার ব্যয় বহন করা অসম্ভব হয়ে পড়লে তারা সেনাবাহিনীর কাছে সহায়তা চান।

সেনাপ্রধানের তাৎক্ষণিক সাড়া ও মানবিক নির্দেশনার পরিপ্রেক্ষিতে সেনাবাহিনী এই দায়িত্ব গ্রহণ করে। সেনাবাহিনীর এমন মানবিক উদ্যোগে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছেন শাহনাজ ও হালিমার পরিবারসহ স্থানীয় এলাকাবাসী। তাদের মতে, সেনাবাহিনীর সহায়তা না পেলে শাহনাজের জীবন বাঁচানো কঠিন হতো।

জনপ্রিয় সংবাদ

গোপালগঞ্জে এনসিপি সমাবেশ কেন্দ্র করে দিনভর সংঘর্ষ, নিহত ৪ – শহরে কারফিউ, সেনা মোতায়েন

নাটোরে নির্মম নির্যাতনের শিকার দুই নারীর চিকিৎসার দায়িত্ব নিল সেনাবাহিনী

আপডেট সময় ০৫:৫০:১৩ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৫ জুলাই ২০২৫

নাটোর সদর উপজেলার মোহনপুরে জমি-সংক্রান্ত বিরোধকে কেন্দ্র করে নির্মম নির্যাতনের শিকার দুই নারীর উন্নত চিকিৎসার দায়িত্ব নিয়েছে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী।

মঙ্গলবার (১৫ জুলাই) সকালে গুরুতর আহত শাহনাজকে বগুড়ার সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে (সিএমএইচ) নেওয়া হয় সেনাবাহিনীর তত্ত্বাবধানে। সেনাপ্রধানের নির্দেশে সম্পূর্ণ বিনামূল্যে দুই নারীর উন্নত চিকিৎসা নিশ্চিত করা হবে বলে জানিয়েছে আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর)।

গত ২৬ জুন মোহনপুর এলাকায় শাহনাজ ও হালিমা নামের দুই নারীকে গরম পানি ও মরিচ গুঁড়া ঢেলে নৃশংসভাবে নির্যাতন করা হয়। ঘটনার পরপরই সেনাবাহিনীর একটি বিশেষ অভিযানে অভিযুক্ত ছয়জনকে আটক করা হয়। হালিমা কিছুটা সুস্থ হলেও শাহনাজের অবস্থা এখনও আশঙ্কাজনক। তার পরিবারের পক্ষে চিকিৎসার ব্যয় বহন করা অসম্ভব হয়ে পড়লে তারা সেনাবাহিনীর কাছে সহায়তা চান।

সেনাপ্রধানের তাৎক্ষণিক সাড়া ও মানবিক নির্দেশনার পরিপ্রেক্ষিতে সেনাবাহিনী এই দায়িত্ব গ্রহণ করে। সেনাবাহিনীর এমন মানবিক উদ্যোগে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছেন শাহনাজ ও হালিমার পরিবারসহ স্থানীয় এলাকাবাসী। তাদের মতে, সেনাবাহিনীর সহায়তা না পেলে শাহনাজের জীবন বাঁচানো কঠিন হতো।