ঢাকা ০১:১৫ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২৭ অগাস্ট ২০২৫, ১১ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

ছোটবেলা থেকেই মেধার নজির, সারজিস আলমের শ্বশুর লুৎফর রহমান হাইকোর্টে নতুন বিচারপতি

  • ডেস্ক রিপোর্টঃ
  • আপডেট সময় ১১:১৫:১৯ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৬ অগাস্ট ২০২৫
  • ৫২৬ বার পড়া হয়েছে

সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগে নতুন নিয়োগ পাওয়া ২৫ জন বিচারপতি প্রধান বিচারপতি ড. সৈয়দ রেফাত আহমেদের হাতে শপথ গ্রহণ করেছেন। এই তালিকায় রয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) শীর্ষ নেতা সারজিস আলমের শ্বশুর, বিচারপতি মো. লুৎফর রহমান।

বিচারপতি মো. লুৎফর রহমান বরগুনা জিলা স্কুল থেকে এসএসসি এবং বরগুনা আমতলী কলেজ থেকে এইচএসসিতে প্রথম স্থান অর্জন করেন। এরপর ১৯৯১-৯২ সেশনে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগে ভর্তি হন এবং ভর্তি পরীক্ষায়ও ১ম স্থান অধিকার করেন। এলএলবি ও এলএলএম ডিগ্রি শেষে ১৯৯৮ সালে বার কাউন্সিল পরীক্ষা উত্তীর্ণ হয়ে তিনি আইনজীবী হিসেবে কর্মজীবন শুরু করেন।

১৯৯৯ সালে বরগুনা জেলা বিএনপির আইন বিষয়ক সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করার পর ২০০৬ সালে তিনি সুপ্রিম কোর্টে আইন পেশায় নিযুক্ত হন। পরে আপিল বিভাগের আইনজীবী হিসেবে তালিকাভুক্ত হন এবং জুলাই গণঅভ্যুত্থানের পর ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল হিসেবে নিয়োগ পান। সব যোগ্যতার শর্ত পূরণ করে এবং ভাইভা পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে সুপ্রিম জুডিশিয়াল অ্যাপোয়েন্টমেন্ট কাউন্সিলের মাধ্যমে হাইকোর্ট বিচারপতি হিসেবে নিয়োগ পান তিনি।

এই নিয়োগের মাধ্যমে হাইকোর্ট বিভাগে নতুন শক্তি ও অভিজ্ঞতা যুক্ত হয়েছে।

জনপ্রিয় সংবাদ

চীনের আমন্ত্রণে এনসিপির আট সদস্যের প্রতিনিধি দল বেইজিং সফরে

ছোটবেলা থেকেই মেধার নজির, সারজিস আলমের শ্বশুর লুৎফর রহমান হাইকোর্টে নতুন বিচারপতি

আপডেট সময় ১১:১৫:১৯ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৬ অগাস্ট ২০২৫

সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগে নতুন নিয়োগ পাওয়া ২৫ জন বিচারপতি প্রধান বিচারপতি ড. সৈয়দ রেফাত আহমেদের হাতে শপথ গ্রহণ করেছেন। এই তালিকায় রয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) শীর্ষ নেতা সারজিস আলমের শ্বশুর, বিচারপতি মো. লুৎফর রহমান।

বিচারপতি মো. লুৎফর রহমান বরগুনা জিলা স্কুল থেকে এসএসসি এবং বরগুনা আমতলী কলেজ থেকে এইচএসসিতে প্রথম স্থান অর্জন করেন। এরপর ১৯৯১-৯২ সেশনে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগে ভর্তি হন এবং ভর্তি পরীক্ষায়ও ১ম স্থান অধিকার করেন। এলএলবি ও এলএলএম ডিগ্রি শেষে ১৯৯৮ সালে বার কাউন্সিল পরীক্ষা উত্তীর্ণ হয়ে তিনি আইনজীবী হিসেবে কর্মজীবন শুরু করেন।

১৯৯৯ সালে বরগুনা জেলা বিএনপির আইন বিষয়ক সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করার পর ২০০৬ সালে তিনি সুপ্রিম কোর্টে আইন পেশায় নিযুক্ত হন। পরে আপিল বিভাগের আইনজীবী হিসেবে তালিকাভুক্ত হন এবং জুলাই গণঅভ্যুত্থানের পর ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল হিসেবে নিয়োগ পান। সব যোগ্যতার শর্ত পূরণ করে এবং ভাইভা পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে সুপ্রিম জুডিশিয়াল অ্যাপোয়েন্টমেন্ট কাউন্সিলের মাধ্যমে হাইকোর্ট বিচারপতি হিসেবে নিয়োগ পান তিনি।

এই নিয়োগের মাধ্যমে হাইকোর্ট বিভাগে নতুন শক্তি ও অভিজ্ঞতা যুক্ত হয়েছে।