ঢাকা ১১:৩০ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১৭ ডিসেম্বর ২০২৫, ৩ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

মৌলিক সংস্কার সম্পন্ন হলে এপ্রিলে নির্বাচনে আপত্তি নেই: এনসিপির সারজিস আলম

  • ডেস্ক রিপোর্টঃ
  • আপডেট সময় ০৯:৩৬:২৭ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৬ জুন ২০২৫
  • ৬১৯ বার পড়া হয়েছে

আগামী বছরের মার্চের মধ্যে জরুরি মৌলিক সংস্কার ও বিচারকাজ দৃশ্যমানভাবে সম্পন্ন হলে এপ্রিলে অনুষ্ঠিতব্য জাতীয় নির্বাচনে কোনও আপত্তি থাকবে না বলে জানিয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)–এর উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম। শুক্রবার (৬ জুন) রাতে একটি ফেসবুক পোস্টে তিনি এ মন্তব্য করেন।

পোস্টে সারজিস লেখেন, “জুলাইয়ের মধ্যে জুলাই ঘোষণাপত্র ও জুলাই সনদ এবং মার্চের মধ্যে প্রয়োজনীয় সংস্কার ও বিচার নিশ্চিত করা গেলে আমরা এপ্রিলে নির্বাচন মেনে নিতে পারি।”

তিনি বলেন, “এক যুগের অবৈধ নির্বাচন ও জুলাই অভ্যুত্থানের পর ২০২৬ সালের নির্বাচন যেন ক্ষমতার অপব্যবহার, কালো টাকা ও পেশিশক্তির ছড়াছড়ির পুনরাবৃত্তি না হয়, সে বিষয়ে সবাইকে সজাগ থাকতে হবে।”

সারজিস আরও বলেন, “একটি স্বচ্ছ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন আয়োজনে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী, নির্বাচন কমিশন ও বিচার বিভাগকে নিরপেক্ষ ভূমিকা পালনের মতো সক্ষমতা ও আস্থা অর্জন করতে হবে। এই সংস্থাগুলো যেন কারও প্রভাবাধীন না হয়, তা নিশ্চিত করতে হবে।”

পোস্টের শেষাংশে তিনি লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরির ওপর জোর দেন, যাতে বড়-ছোট সব রাজনৈতিক দল সমান সুযোগে অংশ নিতে পারে — যা একটি নিরপেক্ষ নির্বাচনের অন্যতম পূর্বশর্ত।

জনপ্রিয় সংবাদ

বিকালে জুলাই ঐক্যের ‘মার্চ টু ইন্ডিয়ান হাইকমিশন’ কর্মসূচি

মৌলিক সংস্কার সম্পন্ন হলে এপ্রিলে নির্বাচনে আপত্তি নেই: এনসিপির সারজিস আলম

আপডেট সময় ০৯:৩৬:২৭ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৬ জুন ২০২৫

আগামী বছরের মার্চের মধ্যে জরুরি মৌলিক সংস্কার ও বিচারকাজ দৃশ্যমানভাবে সম্পন্ন হলে এপ্রিলে অনুষ্ঠিতব্য জাতীয় নির্বাচনে কোনও আপত্তি থাকবে না বলে জানিয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)–এর উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম। শুক্রবার (৬ জুন) রাতে একটি ফেসবুক পোস্টে তিনি এ মন্তব্য করেন।

পোস্টে সারজিস লেখেন, “জুলাইয়ের মধ্যে জুলাই ঘোষণাপত্র ও জুলাই সনদ এবং মার্চের মধ্যে প্রয়োজনীয় সংস্কার ও বিচার নিশ্চিত করা গেলে আমরা এপ্রিলে নির্বাচন মেনে নিতে পারি।”

তিনি বলেন, “এক যুগের অবৈধ নির্বাচন ও জুলাই অভ্যুত্থানের পর ২০২৬ সালের নির্বাচন যেন ক্ষমতার অপব্যবহার, কালো টাকা ও পেশিশক্তির ছড়াছড়ির পুনরাবৃত্তি না হয়, সে বিষয়ে সবাইকে সজাগ থাকতে হবে।”

সারজিস আরও বলেন, “একটি স্বচ্ছ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন আয়োজনে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী, নির্বাচন কমিশন ও বিচার বিভাগকে নিরপেক্ষ ভূমিকা পালনের মতো সক্ষমতা ও আস্থা অর্জন করতে হবে। এই সংস্থাগুলো যেন কারও প্রভাবাধীন না হয়, তা নিশ্চিত করতে হবে।”

পোস্টের শেষাংশে তিনি লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরির ওপর জোর দেন, যাতে বড়-ছোট সব রাজনৈতিক দল সমান সুযোগে অংশ নিতে পারে — যা একটি নিরপেক্ষ নির্বাচনের অন্যতম পূর্বশর্ত।