ঢাকা ০১:২৪ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২২ অগাস্ট ২০২৫, ৭ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

রাতে জবাই, সকালে বিক্রি—অসুস্থ ছাগল-ভেড়ার ভয়াল বাণিজ্য

  • ডেস্ক রিপোর্টঃ
  • আপডেট সময় ১০:২২:১২ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৭ জুন ২০২৫
  • ৫৭৩ বার পড়া হয়েছে

রংপুরের তারাগঞ্জ উপজেলার কুর্শা ইউনিয়নের উত্তর ঘনিরামপুরের দৌলতপুর এলাকায় অভিযান চালিয়ে মোবাইল কোর্ট পঁচা কলিজা, ফুসফুস, ভুড়িসহ প্রায় ৫৫ কেজি অসুস্থ ও পচা মাংস জব্দ করেছে। অভিযানে উক্ত মাংস ধ্বংসের পাশাপাশি অভিযুক্ত মো. জাহিদুল ইসলামকে ২৫ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে। জনস্বাস্থ্যের জন্য ঝুঁকি সৃষ্টি করে এমন ঘটনায় এলাকায় চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে।

স্থানীয় প্রশাসনের তথ্য মতে, মোবাইল কোর্টের মাধ্যমে বৃহস্পতিবার (২৬ জুন) দুপুর দেড়টার দিকে উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা মো. ইফতেখায়রুল ইসলাম ও থানা পুলিশসহ অভিযান পরিচালনা করা হয়। অভিযোগ রয়েছে, দীর্ঘদিন ধরে জাহিদুল ইসলাম রাতে অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে অসুস্থ ছাগল ও ভেড়া জবাই করে বিভিন্ন জেলার নামিদামি হোটেলে মাংস সরবরাহ করছিলেন। তিনি প্রাণিসম্পদ অফিসের অনুমতি ও লাইসেন্স ছাড়াই রাত দুইটা থেকে পাঁচটা পর্যন্ত এসব কার্যক্রম পরিচালনা করতেন।

অভিযানে প্রায় ৩০ কেজি পঁচা কলিজা, ফুসফুস, মাথাসহ এবং ২৫ কেজি পঁচা ভুড়ি উদ্ধার করা হয়, যা পরে ধ্বংস করা হয়। তারাগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা রুবেল রানার জানান, পশু জবাই ও মাংসের মান নিয়ন্ত্রণ আইন, ২০১১ এর আওতায় জরিমানা করা হয়েছে এবং ভবিষ্যতে এই ধরনের অপরাধ না করার জন্য কঠোর সতর্কতা প্রদান করা হয়েছে।

জনপ্রিয় সংবাদ

মসজিদুল হারাম ও মসজিদে নববিতে আজকের জুমার ইমাম

রাতে জবাই, সকালে বিক্রি—অসুস্থ ছাগল-ভেড়ার ভয়াল বাণিজ্য

আপডেট সময় ১০:২২:১২ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৭ জুন ২০২৫

রংপুরের তারাগঞ্জ উপজেলার কুর্শা ইউনিয়নের উত্তর ঘনিরামপুরের দৌলতপুর এলাকায় অভিযান চালিয়ে মোবাইল কোর্ট পঁচা কলিজা, ফুসফুস, ভুড়িসহ প্রায় ৫৫ কেজি অসুস্থ ও পচা মাংস জব্দ করেছে। অভিযানে উক্ত মাংস ধ্বংসের পাশাপাশি অভিযুক্ত মো. জাহিদুল ইসলামকে ২৫ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে। জনস্বাস্থ্যের জন্য ঝুঁকি সৃষ্টি করে এমন ঘটনায় এলাকায় চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে।

স্থানীয় প্রশাসনের তথ্য মতে, মোবাইল কোর্টের মাধ্যমে বৃহস্পতিবার (২৬ জুন) দুপুর দেড়টার দিকে উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা মো. ইফতেখায়রুল ইসলাম ও থানা পুলিশসহ অভিযান পরিচালনা করা হয়। অভিযোগ রয়েছে, দীর্ঘদিন ধরে জাহিদুল ইসলাম রাতে অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে অসুস্থ ছাগল ও ভেড়া জবাই করে বিভিন্ন জেলার নামিদামি হোটেলে মাংস সরবরাহ করছিলেন। তিনি প্রাণিসম্পদ অফিসের অনুমতি ও লাইসেন্স ছাড়াই রাত দুইটা থেকে পাঁচটা পর্যন্ত এসব কার্যক্রম পরিচালনা করতেন।

অভিযানে প্রায় ৩০ কেজি পঁচা কলিজা, ফুসফুস, মাথাসহ এবং ২৫ কেজি পঁচা ভুড়ি উদ্ধার করা হয়, যা পরে ধ্বংস করা হয়। তারাগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা রুবেল রানার জানান, পশু জবাই ও মাংসের মান নিয়ন্ত্রণ আইন, ২০১১ এর আওতায় জরিমানা করা হয়েছে এবং ভবিষ্যতে এই ধরনের অপরাধ না করার জন্য কঠোর সতর্কতা প্রদান করা হয়েছে।