ঢাকা ০৮:৪৪ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৫ অগাস্ট ২০২৫, ১০ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

৮ নয়, ৫ আগস্টই হোক ‘নতুন বাংলাদেশ দিবস’: জামায়াত আমিরের দাবি

  • ডেস্ক রিপোর্টঃ
  • আপডেট সময় ০৩:৩৬:২১ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৭ জুন ২০২৫
  • ৫৫২ বার পড়া হয়েছে

ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে গত বছরের ৫ আগস্ট ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর ৮ আগস্ট ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তী সরকার গঠিত হয়। সেই ধারাবাহিকতায় এ বছর ৮ আগস্টকে ‘নতুন বাংলাদেশ দিবস’ ঘোষণা করে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। বুধবার এ সংক্রান্ত পরিপত্র জারি করা হয়।

ঘোষণার পর থেকেই দিনটি নিয়ে শুরু হয়েছে পক্ষে-বিপক্ষে নানা আলোচনা। এবার এ বিষয়ে নিজের অবস্থান জানালেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান।

শুক্রবার (২৭ জুন) সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে তিনি লিখেন, “৮ নয়, ৫ আগস্টকেই নতুন বাংলাদেশ দিবস ঘোষণা করা উচিত।”
তার মতে, প্রকৃত পরিবর্তনের দিনটি ছিল ৫ আগস্ট, যেদিন ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে দীর্ঘদিনের দমন-পীড়নের অবসান ঘটে এবং আওয়ামী লীগ সরকারের পতন ঘটে।

অন্যদিকে অন্তর্বর্তী সরকারের এই সিদ্ধান্ত ভালোভাবে নেয়নি আওয়ামী লীগের পতনে অগ্রণী ভূমিকা রাখা তরুণদের নিয়ে গঠিত রাজনৈতিক দল ‘জাতীয় নাগরিক পার্টি’। দলটির একাধিক শীর্ষ নেতা প্রকাশ্যে ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, ৮ আগস্ট নয়, ইতিহাসে গুরুত্বপূর্ণ দিনটি ৫ আগস্ট—এটা উপেক্ষা করা জাতির সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতার শামিল।

নতুন বাংলাদেশ দিবস ঘিরে চলমান এই বিতর্কে রাজনৈতিক অঙ্গনে তৈরি হয়েছে নতুন উত্তেজনা।

 

জনপ্রিয় সংবাদ

দেশ নির্বাচনের জন্য প্রস্তুত: কক্সবাজারে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস

৮ নয়, ৫ আগস্টই হোক ‘নতুন বাংলাদেশ দিবস’: জামায়াত আমিরের দাবি

আপডেট সময় ০৩:৩৬:২১ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৭ জুন ২০২৫

ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে গত বছরের ৫ আগস্ট ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর ৮ আগস্ট ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তী সরকার গঠিত হয়। সেই ধারাবাহিকতায় এ বছর ৮ আগস্টকে ‘নতুন বাংলাদেশ দিবস’ ঘোষণা করে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। বুধবার এ সংক্রান্ত পরিপত্র জারি করা হয়।

ঘোষণার পর থেকেই দিনটি নিয়ে শুরু হয়েছে পক্ষে-বিপক্ষে নানা আলোচনা। এবার এ বিষয়ে নিজের অবস্থান জানালেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান।

শুক্রবার (২৭ জুন) সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে তিনি লিখেন, “৮ নয়, ৫ আগস্টকেই নতুন বাংলাদেশ দিবস ঘোষণা করা উচিত।”
তার মতে, প্রকৃত পরিবর্তনের দিনটি ছিল ৫ আগস্ট, যেদিন ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে দীর্ঘদিনের দমন-পীড়নের অবসান ঘটে এবং আওয়ামী লীগ সরকারের পতন ঘটে।

অন্যদিকে অন্তর্বর্তী সরকারের এই সিদ্ধান্ত ভালোভাবে নেয়নি আওয়ামী লীগের পতনে অগ্রণী ভূমিকা রাখা তরুণদের নিয়ে গঠিত রাজনৈতিক দল ‘জাতীয় নাগরিক পার্টি’। দলটির একাধিক শীর্ষ নেতা প্রকাশ্যে ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, ৮ আগস্ট নয়, ইতিহাসে গুরুত্বপূর্ণ দিনটি ৫ আগস্ট—এটা উপেক্ষা করা জাতির সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতার শামিল।

নতুন বাংলাদেশ দিবস ঘিরে চলমান এই বিতর্কে রাজনৈতিক অঙ্গনে তৈরি হয়েছে নতুন উত্তেজনা।