ঢাকা ০৮:৫৯ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১৩ জুলাই ২০২৫, ২৯ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

নেতানিয়াহুকে সরে যাওয়ার আহ্বান সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেনেটের

ইসরায়েলের বর্তমান প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুকে “অবশ্যই সরে যেতে হবে” বলে মন্তব্য করেছেন দেশটির সাবেক প্রধানমন্ত্রী নাফতালি বেনেট।

শনিবার (২৯ জুন) ইসরায়েলের জনপ্রিয় টিভি চ্যানেল ১২-কে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে এ কথা বলেন তিনি। পরে কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আলজাজিরা এ তথ্য প্রকাশ করে।

বেনেট বলেন, “নেতানিয়াহুর ২০ বছর ধরে ক্ষমতায় থাকা এক কথায় অতিরিক্ত এবং এটি ইসরায়েলি গণতন্ত্র ও সমাজের জন্য মোটেও স্বাস্থ্যকর নয়।”

তিনি আরও বলেন, “দেশে যে বিভাজন, রাজনৈতিক বিশৃঙ্খলা ও নৈতিক অবক্ষয়ের চিত্র আমরা দেখছি, তার বড় একটি অংশের জন্য নেতানিয়াহুই দায়ী। জাতির স্বার্থে তার এখন দায়িত্ব ছেড়ে দেওয়া উচিত।”

সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেনেট এর আগেও নেতানিয়াহুর নেতৃত্ব নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন। তবে এই প্রথম এতটা স্পষ্টভাবে ‘চলে যাওয়ার’ কথা বললেন তিনি।

বিশ্লেষকরা মনে করছেন, ইসরায়েলের চলমান রাজনৈতিক সংকট এবং গাজায় চলমান যুদ্ধের প্রেক্ষাপটে এই মন্তব্য নেতানিয়াহুর ওপর চাপ আরও বাড়াবে।

 

জনপ্রিয় সংবাদ

মিটফোর্ড হ’ত্যাকা’ণ্ডে জড়ি’তদের শা’স্তির দা’বি বিএনপি মহাসচিবের: ‘নি’র্বাচনহী’নতার ফলেই আই’নশৃঙ্খলার অ’বনতি….’

নেতানিয়াহুকে সরে যাওয়ার আহ্বান সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেনেটের

আপডেট সময় ১০:০৪:০৮ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৯ জুন ২০২৫

ইসরায়েলের বর্তমান প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুকে “অবশ্যই সরে যেতে হবে” বলে মন্তব্য করেছেন দেশটির সাবেক প্রধানমন্ত্রী নাফতালি বেনেট।

শনিবার (২৯ জুন) ইসরায়েলের জনপ্রিয় টিভি চ্যানেল ১২-কে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে এ কথা বলেন তিনি। পরে কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আলজাজিরা এ তথ্য প্রকাশ করে।

বেনেট বলেন, “নেতানিয়াহুর ২০ বছর ধরে ক্ষমতায় থাকা এক কথায় অতিরিক্ত এবং এটি ইসরায়েলি গণতন্ত্র ও সমাজের জন্য মোটেও স্বাস্থ্যকর নয়।”

তিনি আরও বলেন, “দেশে যে বিভাজন, রাজনৈতিক বিশৃঙ্খলা ও নৈতিক অবক্ষয়ের চিত্র আমরা দেখছি, তার বড় একটি অংশের জন্য নেতানিয়াহুই দায়ী। জাতির স্বার্থে তার এখন দায়িত্ব ছেড়ে দেওয়া উচিত।”

সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেনেট এর আগেও নেতানিয়াহুর নেতৃত্ব নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন। তবে এই প্রথম এতটা স্পষ্টভাবে ‘চলে যাওয়ার’ কথা বললেন তিনি।

বিশ্লেষকরা মনে করছেন, ইসরায়েলের চলমান রাজনৈতিক সংকট এবং গাজায় চলমান যুদ্ধের প্রেক্ষাপটে এই মন্তব্য নেতানিয়াহুর ওপর চাপ আরও বাড়াবে।