ঢাকা ১২:১৪ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৮ ডিসেম্বর ২০২৫, ৪ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

রাশিয়া ক্যানসার ভ্যাকসিনের প্রাক-ক্লিনিক্যাল পরীক্ষা সফলভাবে সম্পন্ন করেছে

  • ডেস্ক রিপোর্টঃ
  • আপডেট সময় ১১:৩৮:১৩ অপরাহ্ন, রবিবার, ৭ সেপ্টেম্বর ২০২৫
  • ৫৮৭ বার পড়া হয়েছে

কয়েক বছরের দীর্ঘ গবেষণার পর রাশিয়া ক্যানসার প্রতিরোধী ভ্যাকসিন তৈরিতে বড় অগ্রগতি অর্জন করেছে। দেশটির ফেডারেল মেডিকেল অ্যান্ড বায়োলজিক্যাল এজেন্সির (এফএমবিএ) প্রধান ভেরোনিকা স্কভোর্তসভা জানিয়েছেন, এমআরএনএ প্রযুক্তিনির্ভর নতুন ভ্যাকসিন ‘এন্টারোমিক্স’ এর প্রাক-ক্লিনিক্যাল পরীক্ষা সফলভাবে শেষ হয়েছে।

এই ভ্যাকসিন টিউমারের আকার প্রায় পুরোপুরি কমাতে সক্ষম এবং শরীরে বিশেষ ধরনের প্রোটিন উৎপাদনের মাধ্যমে ক্যানসার কোষকে আক্রমণ করে ধ্বংস করতে সাহায্য করবে। এমআরএনএ প্রযুক্তি ব্যবহার করে কোভিড-১৯ ভ্যাকসিন তৈরির অভিজ্ঞতা থেকেই এটির উন্নয়ন হয়েছে। তবে ক্যানসার ভ্যাকসিনে ভাইরাস ব্যবহার করা হয়নি; বরং এটি শরীরের কোষকে প্রশিক্ষণ দেয় এমন প্রোটিন তৈরি করতে, যা সরাসরি ক্যানসার কোষকে লক্ষ্য করে আক্রমণ করে।

স্কভোর্তসভা জানান, এই গবেষণা কয়েক বছর ধরে চলেছে, যার মধ্যে শেষ তিন বছর কঠোর প্রাক-ক্লিনিক্যাল পরীক্ষা চালানো হয়েছে। এখন ভ্যাকসিন ব্যবহারের জন্য প্রস্তুত, শুধু সরকারি অনুমোদনের অপেক্ষা।

জনপ্রিয় সংবাদ

খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা নিয়ে দুপুরে ব্রিফ করবেন ডা. জাহিদ

রাশিয়া ক্যানসার ভ্যাকসিনের প্রাক-ক্লিনিক্যাল পরীক্ষা সফলভাবে সম্পন্ন করেছে

আপডেট সময় ১১:৩৮:১৩ অপরাহ্ন, রবিবার, ৭ সেপ্টেম্বর ২০২৫

কয়েক বছরের দীর্ঘ গবেষণার পর রাশিয়া ক্যানসার প্রতিরোধী ভ্যাকসিন তৈরিতে বড় অগ্রগতি অর্জন করেছে। দেশটির ফেডারেল মেডিকেল অ্যান্ড বায়োলজিক্যাল এজেন্সির (এফএমবিএ) প্রধান ভেরোনিকা স্কভোর্তসভা জানিয়েছেন, এমআরএনএ প্রযুক্তিনির্ভর নতুন ভ্যাকসিন ‘এন্টারোমিক্স’ এর প্রাক-ক্লিনিক্যাল পরীক্ষা সফলভাবে শেষ হয়েছে।

এই ভ্যাকসিন টিউমারের আকার প্রায় পুরোপুরি কমাতে সক্ষম এবং শরীরে বিশেষ ধরনের প্রোটিন উৎপাদনের মাধ্যমে ক্যানসার কোষকে আক্রমণ করে ধ্বংস করতে সাহায্য করবে। এমআরএনএ প্রযুক্তি ব্যবহার করে কোভিড-১৯ ভ্যাকসিন তৈরির অভিজ্ঞতা থেকেই এটির উন্নয়ন হয়েছে। তবে ক্যানসার ভ্যাকসিনে ভাইরাস ব্যবহার করা হয়নি; বরং এটি শরীরের কোষকে প্রশিক্ষণ দেয় এমন প্রোটিন তৈরি করতে, যা সরাসরি ক্যানসার কোষকে লক্ষ্য করে আক্রমণ করে।

স্কভোর্তসভা জানান, এই গবেষণা কয়েক বছর ধরে চলেছে, যার মধ্যে শেষ তিন বছর কঠোর প্রাক-ক্লিনিক্যাল পরীক্ষা চালানো হয়েছে। এখন ভ্যাকসিন ব্যবহারের জন্য প্রস্তুত, শুধু সরকারি অনুমোদনের অপেক্ষা।